অগাস্টে হোলেটে এসে তিনি দাবি করেন যে সংযুক্ত আরব আমিরশাহির বাসিন্দা এবং আবুধাবির রাজপরিবারের শেখ ফলাহ বিন জায়েদ আল নাহয়ানের সঙ্গে ঘনিষ্ঠভাবে কাজ করেছেন। অতিথি হিসেবে পরিচয় দেওয়া অভিযুক্ত জানিয়েছিলেন তিনি ব্যক্তিগতভাবে শেখের সঙ্গে কাজ করেছেন। এবং অফিশিয়াল কাজের জন্য ভারতে এসেছিলেন বলেই তিনি জানান।
আরও পড়ুন : যমজ সন্তানের জন্ম দিলেন তরুণী, যাদের বাবা আলাদা
advertisement
নিজের দাবির স্বপক্ষে তিনি হোটেলে দেখিয়েছিলেন বিজনেস কার্ড, সংযুক্ত আরব আমিরশাহির রেসিডেন্ট কার্ড এবং অন্যান্য প্রয়োজনীয় নথিপত্র। তাঁর দাবিকে আরও মজবুত করতে তিনি হোটেলকর্মীদের সঙ্গে নিয়মিত গল্প করতেন তাঁর সংযুক্ত আরব আমিরশাহীতে বসবাসের 'অভিজ্ঞতা' নিয়ে। পুলিশের ধারণা, তাঁর পেশ করা সব নথিপত্রই জাল। তদন্তকারীরা সেগুলি পরীক্ষা করে দেখছেন।
হোটেল লীলা প্যালেসে তাঁর চার মাস থাকার মোট বিল হয়েছিল ৩৫ লক্ষ টাকা। তিনি হোটেলকর্মীদের ২০ লক্ষ টাকার একটি চেক দিয়েছেন। তার পর বাকি টাকা না দিয়েই পালিয়ে গিয়েছেন। হোটেলের সিসিটিভির ফুটেজ পরীক্ষা করে দেখছেন দিল্লি পুলিশের তদন্তকারীরা।