হরিয়ানার মালিকপুর গ্রামের বাসিন্দা অভিযুক্ত রঘুবীর সিং। বড় ছেলে মারা যাওয়ার পর তাঁর স্ত্রী শ্বশুরবাড়িতেই থাকতেন। ছোট ছেলে গৌরব সিং একজন পুলিশ কনস্টেবল। কর্মসূত্রে বাড়িতে দূরে থাকেন তিনি। গৌরবের স্ত্রী প্রিয়াঙ্কা সিংকে খুন করার কথা স্বীকার করে নিয়েছেন রঘুবীর।
পুলিশকে রঘুবীর জানিয়েছেন, তাঁর দুই পুত্রবধূর মধ্যে সমস্যা লেগেই থাকত। সোমবার রাতে ফের বচসা লাগে দু’জনের। রঘুবীর দুই পুত্রবধূকে থামানোর চেষ্টা করেন রঘুবীর। আর তখনই নাকি রঘুবীরকে লাথি মারেন প্রিয়াঙ্কা। এর পরেই রাগের মাথায় ২৯-এর পুত্রবধূর ঘাড়ে কুড়ুল দিয়ে কোপ বসাতে হবে।
advertisement
আরও পড়ুন: মুখ্যমন্ত্রীর পায়ে ফের চোট, খবর শুনে কী বললেন শুভেন্দু?
আরও পড়ুন: পঞ্চায়েতে বেনজির পদক্ষেপ! প্রার্থী নির্বাচনে এ কী করল সিপিআইএম! তোলপাড় রাজ্য-রাজনীতি
অভিযুক্তের ব্যাখ্যা, সংসারে শান্তি বজায় রাখতেই চেয়েছিলেন তিনি। কিন্তু দুই পুত্রবধূ ক্রমাগত ঝগড়া পরিবারে অশান্তি সৃষ্টি করেছিলেন। মৃতের স্বামীর বিরুদ্ধেও এফআইআর দায়ের হয়। তাঁদের বিরুদ্ধে ভারতীয় দণ্ডবিধির একাধিক ধারায় মামলা দায়ের হয়েছে।