বুধবার সকালে বেশ কয়েকটি ট্র্যাক্টর ও ইত্যাদি-সহ এ দিনের আন্দোলন শুরু করেন কৃষকরা৷ কৃষক নেতাদের পক্ষ থেকে সরওয়ান সিং পান্ধের বলেন, ‘আমরা ঠিক করেছি, কৃষকদের মধ্যে যুবক-যুবতীরা আর আগে যাবেন না৷ আমাদের নেতারা আগে যাবেন, তাঁরা শান্তিপূর্ণ পথে এগিয়ে যাবেন৷ এই সবই শেষ হবে যদি কেন্দ্রীয় সরকার ন্যূনতম সহায়ক মূল্য নিয়ে একটি সিদ্ধান্ত নেয়৷’
advertisement
ও দিকে হরিয়ানা পুলিশের তরফ থেকে বলা হয়েছে, আপাতত শান্তি বজায় রাখতে৷ আন্দোলনের ক্ষেত্রে কোনও বড় অস্ত্র বা অন্য কিছু ব্যবহার যেন না করা হয়৷ এ দিকে আন্দোলনকারীদের তরফ থেকে কোনওরকম খবর পাওয়া যায়নি বলেও জানিয়েছেন কেন্দ্রীয় কৃষিমন্ত্রী৷ তিনি প্রাথমিক ভাবে আলোচনায় ডাকার বেশ কিছুক্ষণ পর বলেন, ‘কোনও তথ্য এখনও কৃষকদের তরফ থেকে এসে পৌঁছয়নি৷ আমরা আবেদন করছি, আমাদের আলোচনা এগিয়ে নিয়ে যেতে হবে৷ সরকারও এর একটি স্থায়ী সমাধান চায়৷’
আরও পড়ুন: ‘আমাকে যতবার ডাকবে, আমি ততবার আসব’, ইডি দফতরে ঢোকার মুখে বললেন দেব
আরও পড়ুন: বলুন তো, ভারত-বাংলাদেশ ছাড়া আর কোন দেশের সরকারি ভাষা বাংলা? নাম শুনে মাথায় হাত পড়বে আপনার
কংগ্রেসের তরফ থেকে সভাপতি মল্লিকার্জুন খাড়গে বলেছে, ‘আমরা এখনই সরাসরি ঘোষণা করছি, কৃষকদের সমস্ত ন্যায্য দাবি এখনই মেনে নেওয়া উচিত৷ আমাদের নির্বাচনী ইস্তাহারেও এই বিষয়টি থাকবে ও আমরা এর নিশ্চয়তা দেব৷ সমস্ত শষ্যকে হয়ত এর আওতায় আনা যাবে না, কিন্তু আবশ্যিক পণ্যগুলিকে অবশ্যই আনা উচিত৷’