পরে জানা যায়, DNA টেস্টের রিপোর্টে কঙ্কালের সঙ্গে মল্লিগের পরিবারের নমুনার কোনও মিল নেই। কিন্তু এর আগেই পুলিশ চার্জশিট জমা দিয়ে দেয় এবং সুরেশের বিরুদ্ধে মামলা শুরু হয়।
আরও পড়ুন: ফের থরথর করে কেঁপে উঠল পায়ের তলার জমি! ভয়ঙ্কর ভূমিকম্পের জেরে প্রবল আতঙ্কে মানুষ…
১ এপ্রিল ২০২৫ তারিখে, সুরেশের এক বন্ধু মাদিকেরিতে এক হোটেলে মল্লিগেকে অন্য এক পুরুষের সঙ্গে দেখেন। তখনই বিষয়টি আদালতে জানানো হয়। আদালতের নির্দেশে মল্লিগেকে হাজির করা হলে, সে স্বীকার করে যে সে পালিয়ে গিয়ে অন্য এক ব্যক্তিকে বিয়ে করেছে এবং সুরেশের বিষয়ে কিছুই জানত না।
advertisement
আদালত এই ঘটনায় পুলিশের গাফিলতির কঠোর সমালোচনা করে এবং ১৭ এপ্রিলের মধ্যে মাইসুরুর এসপিকে পূর্ণাঙ্গ রিপোর্ট জমা দেওয়ার নির্দেশ দেয়।
সুরেশের আইনজীবী পাণ্ডু পুজারী জানান, “এটি একটি দুর্ভাগ্যজনক ও দুঃখজনক ঘটনা। মিথ্যে চার্জশিটের জন্য একজন নির্দোষ ব্যক্তি দেড় বছর জেলে কাটালেন। আমরা মানবাধিকার কমিশন ও এসটি কমিশনে অভিযোগ করব এবং উচ্চ আদালতে ক্ষতিপূরণ দাবি করব।”
এখন প্রশ্ন উঠেছে—যে কঙ্কাল উদ্ধার হয়েছিল তা কার ছিল? পুলিশ কি ইচ্ছাকৃতভাবে এই কেস ফাঁসাতে চেয়েছিল? আদালত এই সমস্ত প্রশ্নের উত্তর খুঁজছে…