মহিলারা কল করার ক্ষেত্রে এই অসুবিধা থেকে যাতে বাঁচতে পারেন তাই নতুন ভাবনা নিয়ে এগিয়ে আসতে চলেছে এই সংস্থা ৷ এই মুহূর্তে ভারত -ব্রাজিল-কলোম্বিয়া-ইজিপ্ট ও কেনিয়াতেও পরিষেবা রয়েছে ট্রু কলারের ৷ সেই জায়গাতেও ছবিটা আলাদা নয় ৷ ব্রাজিলে প্রতি ১০ জন মহিলার ৯ জন এরকম হ্যারাশিং কল পান ৷ ইজিপ্ট কেনিয়াতেও পরিসংখ্যানটা একই ৷ ভারতে প্রতি ১০ জনের ৮ জন মহিলা এই রকম বাজে ফোনকল পান ৷ আর কলম্বিয়াতে এই সংখ্যাটা প্রতি ১০ জনে ৬ জন এই ধরণের ফোন কল পান ৷
advertisement
এই পরিসংখ্যান যেমন শিউড়ে দিচ্ছে, ঠিক তেমনিই আরও একটা চমকে দেওয়ার মতো রয়েছে ৷ ভারতের ৪২ শতাংশ মহিলা এই ধরণের অসুবিধাকে অসুবিধা বলেই মনে করেন না ৷ আর ব্রাজিলে প্রতি ২জনে ১ জন এই অশ্লীলতার শিকার হলেও তার দুই তৃতীয়াংশ মহিলাও একে হ্যারাসমেন্ট বলে মানতে রাজি নন ৷
এই সংস্থার রিপোর্ট ও তার রিসার্চের ভিত্তিতে আরও জানানো হয়েছে , ‘যদি একজন ব্যক্তি পাঁচজন মহিলাকেও হেনস্তা করে তাহলেও সংখ্যাটা এতটাই কম যে অ্যালগোরিদম দিয়ে তার বিরুদ্ধে কোনওরকম ব্যবস্থা নেওয়া যায় না ৷ ফলে এক একটি বিশেষ কেসের বিরুদ্ধে তাৎক্ষণিক কোনও ব্যবস্থা নেওয়া যাচ্ছে না ৷ ’ স্প্যাম কলের জন্য লাল ব্যাকগ্রাউন্ড ইতিমধ্যেই আছে , পাশাপাশি আরও কিছু বিশেষ ব্যবস্থার ভাবনায় তারা ৷