একা তৃণমূল নয়, এ দিন একই ভাবে জাতীয় দলের তকমা হারিয়েছে সিপিআই এবং এনসিপিও৷ প্রসঙ্গত উল্লেখ্য, ২০১৪ সালের লোকসভা নির্বাচনের ফলাফলের ভিত্তিতে ২০১৬ সালে জাতীয় দলের তকমা পেয়েছিল তৃণমূল কংগ্রেস৷
আরও পড়ুন: 'এবারের পঞ্চায়েত নির্বাচন আলাদা...' প্রার্থী বাছাই কী ভাবে? বাদ কারা? অভিষেকের হঁশিয়ারি
advertisement
কিন্তু ২০১৯-এর লোকসভা নির্বাচনে তৃণমূলের ফল পশ্চিমবঙ্গেও অনেকটা খারাপ হয়৷ ৩৪ থেকে কমে তৃণমূলের আসন সংখ্যা দাঁড়ায় ২২৷ গোয়া, ত্রিপুরার মতো রাজ্যে ভোটে লড়েও প্রত্যাশিত ফল পেতে ব্যর্থ হয় ঘাসফুল শিবির৷ যদিও মেঘালয়ে তুলনামূলক ফল ভাল হয় তৃণমূলের৷
যদিও তৃণমূলের জাতীয় দলের তকমা কেড়ে নেওয়ার দাবি জানিয়ে নির্বাচন কমিশনকে চিঠি দিয়েছিলেন বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী৷ পাল্টা দরবার শুরু করে তৃণমূলও৷ তাঁরা দাবি করে, ২০১৬ সালে তৃণমূলকে জাতীয় দলের তকমা দিয়েছিল, তা ২০২৪ সাল পর্যন্ত কার্যকর থাকার কথা৷ ফলে ২০২৪-এর লোকসভা নির্বাচনের ফল না দেখে নির্বাচন কমিশন যাতে কোনও সিদ্ধান্ত না নেয়, সেই আবেদন জানিয়েছিল তৃণমূল৷
যদিও নির্বাচন কমিশনের সিদ্ধান্ত শুনে এ দিন কোনও প্রতিক্রিয়া দিতে চাননি দলের প্রবীণ সাংসদ সৌগত রায়৷ তিনি জানিয়েছেন, এ বিষয়ে আইনি সাহায্য নেবে দল৷