১১৩ কোটি টাকার মামলায় এর আগেও বেশ কয়েকবার তাঁকে ডেকে জিজ্ঞাসাবাদ করেছে ইডি। মূলত এ ক্ষেত্রে অভিযুক্ত হিসেবেই ডাকা হয়েছে প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্র কে।ইতিমধ্যেই জম্মু ও কাশ্মীর ক্রিকেট অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক মহম্মদ সেলিম খান, প্রাক্তন কোষাধ্যক্ষ আহসান আহমেদ মির্জার বিরুদ্ধে মামলা রুজু করেছে ইডি।
আরও পড়ুন: অনুব্রত মণ্ডলের এক সিদ্ধান্তেই ফের আলোড়ন, এবার কি আরও চাপ বাড়াবে সিবিআই?
advertisement
ন্যাশনাল কনফারেন্স একটি বিবৃতি জারি করে ফারুক আব্দুল্লাহকে ইডি তলবের নিন্দা করেছে। ন্যাশনাল কনফারেন্স মুখপাত্র ইমরান ডর বলেন, "প্রত্যেকবারই যখনই রাজ্যে কোনও নির্বাচনের সময় আসে, তখনই বিজেপির পথ পরিষ্কার করতে এগিয়ে আসে তদন্তকারী সংস্থাগুলি। এক্ষেত্রেও তেমনটাই হয়েছে। সরকারের বিরোধিতা করার মূল্য চোকাতে হচ্ছে বিরোধীদের।"
প্রসঙ্গত উল্লেখ্য, বিজেপি এবং কেন্দ্রীয় সরকারের বিরুদ্ধে বিরোধী নেতাদের কেন্দ্রীয় এজেন্সি ব্যবহার করে চাপে রাখার কৌশল অবলম্বন করার অভিযোগ উঠেছে বারবার। কংগ্রেস থেকে শুরু করে তৃণমূল নেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়, ডিএমকে নেতা এম কে স্ট্যালিন এই বিরোধিতা করেছেন।
আজই বারবার সিবিআই ডেকে পাঠানোর বিরোধিতা করে লোকসভার অধ্যক্ষ ওম বিড়লাকে চিঠি লিখেছেন কার্তি চিদম্বরম। চিনা নাগরিকদের ভিসা পাইয়ে দেওয়ার নামে মোটা টাকা ঘুষ নেয়ার অভিযোগ উঠেছে তাঁর বিরুদ্ধে। কার্তি চিদম্বরমের দাবি, একজন সাংসদকে বারবার ডেকে স্বাধিকার ভঙ্গ করছে সিবিআই।
প্রসঙ্গত উল্লেখ্য, বৃহস্পতিবারের পর শুক্রবারও কার্তি চিদম্বরমকে ডেকে পাঠায় সিবিআই। যদিও তাঁর দাবি, ১১ বছরের পুরনো এই মামলা সম্পর্কে তিনি কিছুই জানেন না।