আগে অয়নের ৪২টি অ্যাকাউন্টের হদিশ মিলেছিল। আরো ১০টি অ্যাকাউন্ট পাওয়া গিয়েছে। অয়নের দু’টি সংস্থার প্রায় ১০ থেকে ১২ জন কর্মীর নামে অ্যাকাউন্ট খুলে টাকা লেনদেন হয়েছে। ২০১৫ থেকে প্রায় ১২ কোটি টাকা নগদে জমা পড়েছে এই বিভিন্ন অ্যাকাউন্টে। অয়নকে জেরা করে এমনই চঞ্চল্যকর তথ্য এসেছে ইডির হাতে। এছাড়াও ইডির রিমান্ড প্রেয়ারে চঞ্চল্যকর তথ্য উঠে এসেছে।
advertisement
আরও পড়ুন - রাজভবনে পালিত হবে ‘বাংলার নববর্ষ’, সেদিন থেকেই সাধারণের জন্য উন্মুক্ত হবে রাজভবন
আরও পড়ুন - শুষ্ক গরম, কলকাতায় লাফিয়ে বাড়বে তাপমাত্রা, শহর পুড়ছে ৩৮ ডিগ্রিতে, বাঁকুড়ায় প্রায় ৪০
ইডির দাবি, কুন্তলকে ৫০ লক্ষ টাকা দিয়েছিল অয়ন শীল প্রাথমিকে নিয়োগের জন্য। ২৬ কোটি টাকা কুন্তল ঘোষের নির্দেশ মতো পাবলিক সার্ভেন্টের কাছে পৌঁছেছিলো। নিয়োগ দুর্নীতির টাকায় অয়ন শীল নামে-বেনামে স্থাবর আস্থাবর সম্পত্তি কিনেছিলেন৷ এই দুর্নীতির টাকা তিনি তার রিয়াল এস্টেট সংস্থাতে বিনিয়োগ করেছিলেন চুঁচুড়াতে। ইমন গঙ্গোপাধ্যায় ও অভিষেক যৌথ ভাবে পেট্রোল পাম্প কিনেছিলেন৷ সেখানেও সমান বিনিয়োগ দেখানো হয়েছিল। এই পেট্রোল পাম্প কেনার পুরো টাকাটাই অয়ন শীল দিয়েছিলেন।
M/s ফসিল নামে একটি কোম্পানি যেটার অংশীদারিত্ব ইমন ও অভিষেক শীলের নামে ছিল। এদের নামেই রেস্তোরাঁও খোলা হয়। এই টাকাও নিয়োগ দুর্নীতির টাকা বলে ইডি র দাবি।পুরসভায় নিয়োগের জন্য বিভিন্ন প্রাথীদের কাছ থেকে সংগ্রহ করা টাকা প্রভাবশালী ও নেতাদের কাছে পাঠিয়েছিলেন অয়ন।
ARPITA HAZRA