ঘটনার সূত্রপাত চলতি বছরের মে মাসে। তাঁর বিরুদ্ধে আর্থিক তছরুপের অভিযোগে এফআইআর-এর ভিত্তিতে মামলা দায়ের করে সেন্ট্রাল ব্যুরো অফ ইনভেস্টিগেশন (সিবিআই)। গত ৫ মে, ২০২৩ তারিখে গোয়েলের বাসভবন এবং অফিস-সহ মুম্বইয়ের মোট ৭টি জায়গায় তল্লাশি অভিযান চালান সিবিআই আধিকারিকরা। শুধু গোয়েল নন, তাঁর স্ত্রী অনিতা এবং সংস্থার কয়েক জন প্রাক্তন কর্মীর বিরুদ্ধেও এই আর্থিক প্রতারণার মামলায় যুক্ত থাকার প্রমাণ মেলে।সিবিআই-এর ওই এফআইআর-এ বলা হয়েছে যে, গত বছরের ১১ নভেম্বর জেট এয়ারওয়েজের প্রতিষ্ঠাতা নরেশ গোয়েলের বিরুদ্ধে প্রতারণা, অপরাধমূলক ষড়যন্ত্র, বিশ্বাসের অপরাধমূলত লঙ্ঘন এবং অপরাধমূলক অসদাচারণের অভিযোগ দায়ের করা হয়েছিল। তাতে এ-ও দাবি করা হয়েছিল যে, অনিতা নরেশ গোয়েল, গৌরাঙ্গ আনন্দ শেঠি, কিছু সরকারি কর্মচারী এবং অন্যান্যরা কানাড়া ব্যাঙ্কের এই ৫৩৮.৬২ কোটি টাকা ক্ষতির জন্য দায়ী। এই অভিযোগপত্রে স্বাক্ষর করেছিলেন খোদ কানাড়া ব্যাঙ্কের চিফ জেনারেল ম্যানেজার পি সন্তোষ।
advertisement
আরও পড়ুন-শাহরুখের ‘মন্নত’ ঘিরে ফেলেছে পুলিশ, গেটের সামনে বিক্ষোভ অশান্তি, কোন বিপাকে কিং খান?
আরও পড়ুন-দুঃসংবাদ! ৪৫-এ অকালে চলে গেলেন বাংলার এই জনপ্রিয় গীতিকার, শোকস্তব্ধ সঙ্গীত মহল
প্রসঙ্গত, প্রায় ২৫ বছর ধরে পরিষেবা প্রদানের পরে ২০১৯ সালের এপ্রিল মাসে বন্ধ হয়ে যায় বিমান সংস্থা জেট এয়ারওয়েজ। কারণ হিসেবে জানানো হয় যে, পরিষেবা চালিয়ে যাওয়ার জন্য যে পরিমাণ অর্থের প্রয়োজন রয়েছে, তা ওই বিমান সংস্থার হাতে নেই। এর ফলে তারা প্রবল আর্থিক ক্ষতির মুখে পড়েছে।