আগরতলা পুরসভার মেয়র হলেন দীপক মজুমদার। ধর্মনগর মিউনিসিপ্যাল কাউন্সিলের চেয়ারম্যান হলেন প্রদ্যুত দে সরকার। কুমারঘাট মিউনিসিপ্যাল কাউন্সিলের চেয়ারম্যান হলেন বিশ্বজিৎ দাস। কৈলাসহর মিউনিসিপ্যাল কাউন্সিলের চেয়ারম্যান হলেন চপলা দেব রায়। আমবাসা মিউনিসিপ্যাল কাউন্সিলের চেয়ারম্যান হলেন মমতা দাস।
আরও পড়ুন: রাজ্যপালের জন্যই হাওড়ায় পুরভোটে দেরি, তোপ বিমানের! পাল্টা জবাব দিলেন ধনখড়
advertisement
শান্তির বাজার মিউনিসিপ্যাল কাউন্সিলের চেয়ারম্যান হলেন স্বপ্না মজুমদার বৈদ্য। বেলোনিয়া মিউনিসিপ্যাল কাউন্সিলের চেয়ারম্যান হলেন নিখিল চন্দ্র গোপ। উদয়পুর মিউনিসিপ্যাল কাউন্সিলের চেয়ারম্যান হলেন শীতল চন্দ্র মজুমদার। মেলাঘর মিউনিসিপ্যাল কাউন্সিলের চেয়ারম্যান হলেন অনামিকা ঘোষ। বিশালগড় মিউনিসিপ্যাল কাউন্সিলের চেয়ারম্যান হলেন অঞ্জন পুরকায়স্থ। রাণিরবাজার মিউনিসিপ্যাল কাউন্সিলের চেয়ারম্যান হলেন অর্পণা শুক্লা দাস। মোহনপুর মিউনিসিপ্যাল কাউন্সিলের চেয়ারম্যান হলেন অনিতা দেবনাথ। খোয়াই মিউনিসিপ্যাল কাউন্সিলের চেয়ারম্যান হলেন দেবাশিষ নাথ শর্মা। তেলিয়ামুড়া মিউনিসিপ্যাল কাউন্সিলের চেয়ারম্যান হলেন রুপক সরকার।
অন্যদিকে পানিসাগর নগর পঞ্চায়েতের চেয়ারম্যান হলেন অনুরাধা দাস। কমলপুর নগর পঞ্চায়েতের চেয়ারম্যান হলেন প্রশান্ত সিনহা। সাব্রুম নগর পঞ্চায়েতের চেয়ারম্যান হলেন রমা পোদ্দার। জিরানিয়া নগর পঞ্চায়েতের চেয়ারম্যান হলেন রতন কুমার দাস। সোনামুড়া নগর পঞ্চায়েতের চেয়ারম্যান হলেন সারদা চক্রবর্তী ও অমরপুর নগর পঞ্চায়েতের চেয়ারম্যান হলেন বিকাশ সাহা।
আরও পড়ুন: বুঝে নেওয়া যাবে 'মন', ২০২৪-এর লক্ষ্যে কলকাতা পুরভোটেই যে পথ নিচ্ছে তৃণমূল...
১৩টি মিউনিসিপ্যাল কাউন্সিলের চেয়ারম্যানের মধ্যে ৬ জন মহিলা। ছয় নগর পঞ্চায়েতের চেয়ারম্যানের মধ্যে ৩ জন মহিলাকে বেছেছে বিজেপি৷ রাজনৈতিক মহলের মতে, আগামী দিনে তৃণমূলের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে সামনের সারিতে নিয়ে আসা হচ্ছে মহিলাদের। বিশেষ করে নগর পঞ্চায়েতের মধ্যে পঞ্চাশ শতাংশ মহিলা চেয়ারম্যান।
পূর্ব ঘোষণা মতো, আগরতলা পুরসভার মেয়র করা হল দীপক মজুমদারকে। তিনি জানিয়েছেন, "২৫ বছর ধরে বামেরা পুরসভা চালিয়ে মানুষের মন বুঝতে পারেনি। আমাদের প্রথম কাজ হল আমাদের প্রতিশ্রুতি রক্ষা করা। সেই অনুযায়ী প্রথম কাজ হল আগরতলা শহরের জমা জলের যন্ত্রণা দূর করা। বনমালীপুর, জয়নগর, রাধানগর অঞ্চল থেকে জমা জলের যন্ত্রণা দূর করার কাজ শুরু হয়েছে। আগে জল জমে থাকত বাড়িতে ৩ দিন করে৷ ব্যবসায়ীরা দোকান খুলতে পারতেন না। এখন এক ঘণ্টায় জল নেমে যায়। এটা পুরোপুরি বন্ধ করতে চাই। এর পরের লক্ষ্য মশার উপদ্রব পুরোপুরি দূর করা। আর ঘরে ঘরে পাইপলাইন মারফত পরিশ্রুত পানীয় জল পৌছে দেওয়া।" আগামী ৮ তারিখ মেয়র হিসাবে শপথ নেবেন তিনি।