আরও পড়ুন- লক্ষ্য কংগ্রেসের জনসংযোগ! কাশ্মীর থেকে কন্যাকুমারী পযদযাত্রার ডাক রাহুল গান্ধির
পুলিশ জানিয়েছে, মণীশ লাকড়া এবং তাঁর পরিবার শুক্রবার ওই বহুতলেরই উপরের তলায় ছিলেন যখন আগুন ছড়িয়ে পড়ে। তাঁরা একটি ক্রেনের সাহায্যে নিচে নেমে আসেন। আগুনে পুড়ে মারা যান মোটিভেশনাল স্পিকার কৈলাশ জায়ানি ও তাঁর ছেলে আমান জায়ানি। পুলিশ জানিয়েছে, গুরুগ্রামের বাসিন্দা কৈলাশ জায়ানি ভবনের দ্বিতীয় তলায় একটি বিষয়ে আচলোচনা করছিলেন। সেই সভায় বেশ কয়েকজন উপস্থিত ছিলেন এবং বেশিরভাগ মৃত্যুও ঘটে সেখানেই।
advertisement
শনিবার আগুনের ঘটনায় ম্যাজিস্ট্রিয়াল তদন্তের নির্দেশ দিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়াল। সন্দেহ করা হচ্ছে, একটি এয়ার কন্ডিশনারে বিস্ফোরণ থেকে প্রথম আগুনের সূত্রপাত হতে পারে। বাণিজ্যিক এই বহুতলের প্রথম তলা থেকে আগুন লাগা শুরু হয় যেখানে একটি সিসিটিভি ক্যামেরা এবং রাউটার তৈরি ও অ্যাসেম্বলিং কোম্পানির অফিস রয়েছে।
আরও পড়ুন- বছরের প্রথম চন্দ্রগ্রহণ সোমবার! জেনে নিন কখন, কোথা থেকে দেখা যাবে এই ব্লাড মুন!
বহুতলের সমস্ত তলই ব্যবহার করত এই নির্দিষ্ট কোম্পানি, জানান ডিসিপি সমীর শর্মা। বলেছিলেন। পুলিশের ডেপুটি কমিশনার (আউটার) সমীর শর্মা জানান, কোম্পানির মালিক হরিশ গোয়েল এবং বিজয় গোয়েলকেও গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
শুক্রবার বিকেল ৪.৪৫ নাগাদ চারতলা ওই বহুতলে আগুন লাগে। অন্তত ৫০ জনকে উদ্ধার করা হয়েছে এবং প্রায় ২৯ জন নিখোঁজ বলে জানিয়েছে পুলিশ। নিখোঁজদের মধ্যে ২৪ জনই মহিলা। পুলিশ জানিয়েছে, মৃতদেহ শনাক্ত করার জন্য শীঘ্রই ডিএনএ পরীক্ষা করা হবে।