আরও পড়ুন- আরও ১১ জনের কোভিড আক্রান্ত হয়ে মৃত্যু! দেশে কোভিডে মৃত মোট ৫,২৪,২০১ জন
শুক্রবার বহুতলের প্রথম তলা থেকে আগুন ছড়ানোর সূত্রপাত হয় যেখানে একটি সিসিটিভি ক্যামেরা এবং রাউটার তৈরি ও অ্যাসেম্বলিং সংস্থার অফিস রয়েছে। কোম্পানির মালিক, হরিশ গোয়েল এবং তার ভাই বরুণ গোয়েলকে আগেই আটক করা হয়েছিল। শনিবার তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়েছে বলে জানান পুলিশের ডেপুটি কমিশনার (আউটার) সমীর শর্মা। বহুতলের মালিকের বিরুদ্ধেও মামলা করা হয়েছে বলে পুলিশ সূত্রে খবর।
advertisement
সোশ্যাল মিডিয়াতে ছড়িয়ে পড়া নানান ভিডিওতে দেখা গিয়েছে, আটকে পড়া মানুষজন সাহায্যের জন্য চিৎকার করে কাঁদছেন। অন্যদের আগুন থেকে বাঁচার মরিয়া চেষ্টায় বহুতল থেকে লাফ দিতেও দেখা যায়। “উদ্ধার অভিযান শেষ। বহুতলটিতে বেরনোর পথ ছিল মাত্র একটিই। এর কারণেই হতাহতের সংখ্যা এত বেশি,” বলেন দিল্লি ফায়ার সার্ভিসের ডিরেক্টর অতুল গর্গ।
আরও পড়ুন- "ঘরে গোমূত্র ছিটিয়ে দিলেই কাটবে বাস্তু দোষ", দাবি উত্তরপ্রদেশের পশুপালন মন্ত্রীর
অতুল গর্গ জানিয়েছেন, শনিবার সকালে আরও কিছু পোড়া দেহাবশেষ উদ্ধার হয়েছে এবং মৃতের সংখ্যা ৩০ ও ছাড়িয়ে যেতে পারে। কর্মকর্তাদের মতে, ওই বহুতলটিতে প্রবেশ ও প্রস্থানের জন্য একটিই মাত্র সিঁড়ি ছিল। সেই সিঁড়িটিও সরু সিঁড়ি। ফলে প্রাণ বাঁচাতে সেখান দিয়ে তড়িঘড়ি নেমে পালানো কঠিন হয়ে পড়েছিল। অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় এখনও ২৯ জনের কোনও সন্ধান মেলেনি বলেও জানা গিয়েছে।