জরুরি ভিত্তিতে রাউজ অ্যাভিনিউ আদালতের রায়ে অন্তর্বর্তী স্থগিতাদেশ চেয়ে দায়ের করা মামলার শুনানি হবে জরুরি ভিত্তিতে। দিল্লি হাইকোর্ট চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত না নেওয়া পর্যন্ত যাতে আসানসোলের সংশোধনাগার থেকে সায়গলকে নিয়ে না আসা হয় তার জন্য এই মামলা দায়ের করা হয়। আগামিকাল শুনানির প্রেক্ষিতে এদিকে ও নোটিশ পাঠানো হয়েছে সায়গল হোসেনের আইনজীবীর তরফে।
advertisement
আরও পড়ুন: বড় খবর! প্রাথমিক টেট-এর সিলেবাস কী, নির্দেশিকা দিয়ে জানাল পর্ষদ
এক সপ্তাহ আগে সায়গলকে ট্রানজিট রিমান্ডে দিল্লি নিয়ে যাওয়ার আবেদন খারিজ করে কলকাতা হাইকোর্ট। নিম্ন আদালতের রায়কেই বহাল রাখেন বিচারপতি তীর্থঙ্কর ঘোষ। সায়গল হোসেনের মায়ের ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টেও ৪৬ লাখ টাকা জমা করা হয়েছিল। আদালতে জানায় ইডি। সায়গল হোসেন নিজেই এই টাকা ব্যাঙ্কে জমা দিয়েছিলেন বলেও আদালতে জানায় ইডি।
আরও জানানো হয়, গরু পাচার মামলার তদন্ত করছে সিবিআই। এর পাশাপাশি ২০২০ সালের ২৫ সেপ্টেম্বর থেকে ইডিও তদন্ত শুরু করেছে। ইডি'র আদালত এই রাজ্যে কটা আছে? এমন প্রশ্ন তোলেন বিচারপতি তীর্থঙ্কর ঘোষ। ইডির পক্ষ থেকে জানানো হয়, জেল থেকেই গ্রেফতার করা হয়েছে সায়গলকে। সিবিআই হেফাজতে আছেন সায়গল।
কলকাতা হাইকোর্টে আবেদন খারিজ হয়ে যাওয়ায় ইডি সুপ্রিম কোর্টে আবেদন করতে পারে বলে অনুমান সায়গলের আইনজীবীদের৷ তাই আগে ভাগে সায়গলের পক্ষ থেকে ক্যাভিয়েট দাখিল করা হয় শীর্ষ আদালতে৷ ইডি আবেদন করলেও যাতে একপক্ষের বক্তব্য শুনে সুপ্রিম কোর্ট কোনও রায় না দেয়, তা নিশ্চিত করতেই এই পদক্ষেপ করল ইডি৷