তবে সপ্তাহে টাকা তোলার ঊর্ধ্বসীমা বাড়ানো হয় ৷ অথার্ৎ সপ্তাহে কেবল ২৪,০০০ টাকা তোলার সিদ্ধান্ত বহল রাখা হয়েছে ৷ ক্ষুদ্র ব্যাবসায়ীদের ক্ষেত্রে তা ৫০,০০০ টাকা ৷
নোট বাতিলের পর শেষ শেষ হয়ে গিয়েছে পঞ্চাশ দিনের সময়সীমা। প্রধানমন্ত্রীর প্রতিশ্রুতিমতো এরপর থেকেই মানুষের ভোগান্তি কম হওয়ার কথা। স্বাভাবিক হওয়ার কথা ব্যাঙ্ক ও এটিএম পরিষেবার। প্রতিশ্রুতিমতো পরিস্থিতি কি স্বাভাবিক হওয়ার পথে? পরিস্থিতি স্বাভাবিক করার জন্যই কী এই পদক্ষেপ ?
advertisement
তবে নতুন এই নির্দেশিকায় সাধারণ মানুষের ভোগান্তি কতটা কম হতে চলেছে তা নিয়ে যতেষ্ঠ প্রশ্ন রয়েছে ৷ কারণ নোট বাতিলের পর থেকেই বেশিরভাগ এটিএমে ঝুলছে নো ক্যাশের বোর্ড ৷ এর আগে কেন্দ্রের তরফে জানানো হয় এটিএম থেকে ২৫০০ টাকা পর্যন্ত তোলা যাবে ৷ কিন্তু বেশিরভাগ এটিএমে ৫০০ বা ১০০ টাকার নোট না থাকায় বাধ্য হয়ে ২০০০ টাকা তুলতে হয়েছে মানুষকে ৷ দিনের কোনও না কোনও সময়ে বন্ধ থাকছে অনেক এটিএম-এর ঝাঁপ। ফলে নোট বাতিলের ৫০ দিনের মাথায় থেকেই যাচ্ছে খুচরো সমস্যা ৷
ব্যাঙ্কে টাকা তোলার ঊর্ধ্বসীমা বেঁধে দেওয়ায় সবচেয়ে বেশি সমস্যায় ক্ষুদ্র ও মাঝারি ব্যবসায়ীরা। প্রধানমন্ত্রীর ডিজিটাল ইন্ডিয়ার স্বপ্ন বাস্তবায়িত করতে অনেকে ব্যবসায়ী ক্যাশলেস লেনদেনের পথে হেঁটেছেন। তাতেও ভোগান্তি খুব একটা কমেনি শহরের বেশিরভাগ ব্যবসায়ীর।
