করোনার দ্বিতীয় ঢেউ দেশের দৈনিক মৃত্যুর সংখ্যাকেও বাড়িয়ে দিয়েছে। ২৪ ঘণ্টায় করোনায় আক্রান্ত হয়ে মৃত্যু হয়েছে ৭১৪ জনের। যা মার্চের শুরুতেও দেশের দৈনিক মৃত্যু থাকছিল ১০০-১৫০ ঘরে। দেশে এখনও পর্যন্ত করোনায় মৃত্যু হয়েছে ১ লক্ষ ৬৪ হাজার ১১০ জনের। দেশে কোভিড আক্রান্তদের সুস্থ হয়েছেন ১,১৫,৬৯,২৪১ জন। সক্রিয় করোনা আক্রান্তের সংখ্যা ৬ লক্ষ ৫৮ হাজার ৯০৯ জন। গত ২৪ ঘণ্টায় ভারতে করোনার নমুনা পরীক্ষা হয়েছে ১০ লক্ষ ৪৬ হাজার ৬০৫। ফলে দেশে এখনও পর্যন্ত করোনার মোট নমুনা পরীক্ষা হয়েছে ২৪ কোটি ৬৯ লক্ষ ৫৯ হাজার ১৯২। দেশে সুস্থতার হার ৯৩.৪ শতাংশ। আর এখনও পর্যন্ত টিকাকারণ হয়েছে ৭ কোটি ৩০ লক্ষ ৫৪ হাজার ২৯৫ জনের।
advertisement
দেশের মধ্যে মহারাষ্ট্র, গুজরাত, পঞ্জাব এবং কর্ণাটকের দৈনিক সংক্রমণ সবথেকে বেশি। সরকারি হিসেবে মহারাষ্ট্রে মোট আক্রান্তের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ২৯ লক্ষ ০৪ হাজার ০৭৬ আর মৃত্যু হয়েছে ৫৫,৩৭৯ জনের৷ গত ২৪ ঘণ্টায় মহারাষ্ট্রে নতুন করে করোনা আক্রান্ত হয়েছেন ৪৭,৯১৩ জন আর মৃত্যু হয়েছে ৪৮১ জনের। মহারাষ্ট্র জুড়ে ইতিমধ্যেই চালু হয়েছে রাত্রিকালীন কার্ফু। কেরলে আক্রান্ত ১১ লক্ষ ২৯ হাজার ৮৯০ জন। মৃত্যু হয়েছে ৪,৬৪৬। গত ২৪ ঘণ্টায় আক্রান্ত হয়েছে ২,৫০৮ জন। কর্ণাটকে আক্রান্তের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১০ লক্ষ ২২৯ হাজার ২৩ আর মৃত্যু হয়েছে ১২,৫৯১ জনের। অন্ধ্রপ্রদেশে আক্রান্ত ৯ লক্ষ ৮ হাজার ৫৪৮ জন। মৃত্যু হয়েছে ৭,২২৫ জনের।
তামিলনাড়ুতে মোট আক্রান্তের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৮ লক্ষ ৮৬ হাজার ৬৭৩ আর মৃত্যু হয়েছে ১২,৭১৯ জনের। দিল্লিতে সংক্রমিত হয়েছেন ৬ লক্ষ ৬৮ হাজার ৮১৪ জন। সেখানে মৃত্যু হয়েছে ১১,০৫০ জনের। উত্তরপ্রদেশে করোনায় আক্রান্ত ৬ লক্ষ ২২ হাজার ৭৩৬ জন। মৃত্যু হয়েছে ৮,৮৩৬ জনের। দেশের মধ্যে অষ্টম স্থানে পশ্চিমবঙ্গ, এখানে আক্রান্তের সংখ্যা ৫,৮৯,৯২২ জন, আর মৃতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১০,৩৩৫। গত ২৪ ঘণ্টায় পঞ্জাবে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা ২,৮৭৩ জন। মোট করোনা আক্রান্তের সংখ্যা গিয়ে দাঁড়িয়েছে ২,৪৫,৭৬৮ আর মৃত্যু হয়েছে ৬,৯৮৩ জনের।