এমন পরিস্থতিতে বিভিন্ন মহল থেকে সমালোচনা হচ্ছিল। কংগ্রেস সূত্রের খবর, করোনা পরিস্থিতির কথায় মাথায় রেখে আপাতত ম্যারাথন, বড় সভায় লাগাম টানা হয়েছে। কংগ্রেস নেতা কে সি বেণুগোপাল জানিয়েছেন, আগামী দুই সপ্তাহের জন্য উত্তর প্রদেশে কংগ্রেসের বড় জনসভা, জমায়েত বন্ধ রাখা হচ্ছে। কংগ্রেস সবার আগে এই পদক্ষেপ নিল। এবার অন্যরাও জমায়েত বন্ধ করতে এগিয়ে আসুক।
advertisement
আরও পড়ুন: মঙ্গলবার রাতে এল খবর, এবার সানাকে নিয়ে প্রবল দুশ্চিন্তায় সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায়!
করোনা পরিস্থিতিতে যে কোনও জনসভাকে ‘সুপার স্প্রেডার’ হিসেবে চিহ্নিত করে থাকেন স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা। কিন্তু সেই আশঙ্কাকে পাত্তা না দিয়ে প্রধানমন্ত্রী ত্রিপুরা ও মণিপুরে জনসভা করেছেন। পাঞ্জাবেও জনসভা করবেন তিনি। পাশাপাশি, কংগ্রেস নেত্রী প্রিয়াঙ্কা গান্ধির ডাকে এবং তাঁর তোলা 'লাড়কি হুঁ, লড় সকতি হুঁ' স্লোগানকে সামনে রেখে গত মঙ্গলবার উত্তরপ্রদেশের বরেলিতে হওয়া মহিলাদের ম্যারাথনে ভিড় এবং কোভিড বিধি উপেক্ষা করে জমায়েতের পর পদপিষ্ট হয়েছেন অনেকে। ম্যারাথনে অধিকাংশই মাস্ক ব্যবহার করছেন না। ক্রমশ সংক্রমণ বাড়তে থাকায় আপাতত জনসভা না করে ছোট ছোট সভায় জোর দিতে চাইছে কংগ্রেস।
আরও পড়ুন: ভয়ানক, মাছের বদলে জ্যান্ত এ কী তুলে আনলেন মৎস্যজীবীরা! তোলপাড় দিঘা
এদিকে উত্তরপ্রদেশে র মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ গৌতম বুদ্ধ নগরের কর্মসূচি বাতিল করেছেন। করোনা সংক্রমণ বৃদ্ধির কথা মাথায় রেখেই এই সিদ্ধান্ত। ওমিক্রন প্রজাতির কারণে দেশে আছড়ে পড়েছে করোনা সংক্রমণের তৃতীয় ঢেউ। এই গতিতে সংক্রমণ বজায় থাকলে আগামী এক–দেড় মাসে পরিস্থিতি আরও খারাপ হতে চলেছে বলে এখন থেকেই হুঁশিয়ারি দিয়ে রেখেছেন স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা। ঘটনাচক্রে ওই সময়েই পাঁচ রাজ্যে ভোট হওয়ার কথা। যা সংক্রমণে আরও ইন্ধন জোগাবে বলেই মত অনেকেরই।
প্রসঙ্গত,