নির্বাচন কমিশন সূত্রে খবর, গোয়ায় ১৫০০ গণনা আধিকারিককে প্রস্তুত রাখা হচ্ছে। কংগ্রেস, বিজেপি, মহারাষ্ট্রবাদী গোমন্তক পার্টির পাশাপাশি এবার গোয়ায় তৃণমূলের দিকেও বাড়তি নজর রয়েছে অনেকের। ২০১২ সালে গোয়ায় ভোট যুদ্ধে ঝাঁপিয়েছিল তৃণমূল। এরপর ফের এই বছর গোয়ায় লড়ছে তৃণমূল। অন্যদিকে আম আদমি পার্টি, গোয়া ফরওয়ার্ড পার্টি কতটা সাফল্যে পাবে তা নিয়েও তুমুল চর্চা চলছে।
advertisement
আরও পড়ুন: ৮৫ লক্ষ লিটার! ১০৬১.৮৭ কোটি টাকা! নির্বাচন হওয়া ৫ রাজ্যে মদ-মাদকের 'রেকর্ড'
একাধিক এক্সিট পোলের হিসাব বলছে গোয়ায় এবারও কোনও একটি একক দলের পক্ষে সরকার গঠন করা কঠিন। তাই কংগ্রেসের আশঙ্কা, এবারও তাদের বিজয়ী প্রার্থীদের ছিনতাই করতে পারে বিজেপি। আর সেই কারণেই গণনার আগের দিন কংগ্রেসের সব প্রার্থীদের দক্ষিণ গোয়ায় একটি রিসর্টে রেখেছে কংগ্রেস। দলের নেতারা জানিয়েছেন, দল জিতলেই সব বিধায়ক রওনা দেবেন রাজ্যপালের কাছে।
যদিও কংগ্রেস প্রার্থী মাইকেল লোবো জানিয়েছেন, গোয়ার বিরোধী নেতা দিগম্বর কামাতের জন্মদিন পালনের জন্যই তাঁরা রিসর্টে এসেছেন৷ যদিও দিগম্বর কামাতের জন্মদিন ছিল ৮ মার্চ৷ কিন্তু সেই দিন চলে যাওয়ার পরও কেন রিসর্টে থেকে গিয়েছেন কংগ্রেস প্রার্থীরা, তা নিয়ে প্রশ্ন উঠছে। গোয়া কংগ্রেসের সাধারণ সম্পাদক সুনীল কৌথাঙ্কার বলেন, ''কোনও প্রার্থীকে রিসর্টে থাকতে জোর করা হয়নি। সবাই স্বেচ্ছায় একসঙ্গে থাকতে চেয়েছেন৷ কেউ যে আমাদের ছেড়ে যাবেন না এটা আমরা নিশ্চিত৷ বিজেপির বিরুদ্ধে লড়াই করতেই হবে।''