আরও পড়ুন - করোনা আক্রান্ত দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী কেজরিওয়াল, উপসর্গ মূদু
কেন্দ্রীয় তথ্য প্রযুক্তি মন্ত্রক সূত্রে জানা গিয়েছে, এই ভিডিওটি দেখেই বোঝা যাচ্ছে, এটি চিনা সীমানার মধ্যেই রেকর্ড করা হয়েছে। তাই আপাতত, এই ভিডিওটি আটকে দেওয়ার মতো কোনও সিদ্ধান্ত নেওয়ার প্রয়োজন নেই। গত১ জানুয়ারি চিনের একাধিক সংবাদমাধ্যমের ট্যুইটারে এই ভিডিওটি শেয়ার করা হয়, যদিও চিনা প্রশাসনের পক্ষ থেকে এই নিয়ে কোনও মন্তব্য সেদিনও মেলেনি, আজও পাওয়া যায়নি। ঠিক যে দিন প্রকৃত নিয়ন্ত্রণ রেখা বরাবর ভারত ও চিনের সেনা নিজেদের মধ্যে শুভেচ্ছা বিনিয়ম করেন, ঠিক সেদিনই গালওয়ান উপত্যকার এই ভিডিও প্রকাশ্যে আসে। সেটি সাদা চোখে দেখে বোঝার উপায় নেই যে এটি গালওয়ান উপত্যকার ভিতরে তোলা নাকি চিনা সীমান্তের মধ্যে। সেই ভিডিও নিয়ে বিস্তর ঝামেলা শুরু হয়।
advertisement
আরও পড়ুন -প্রথম দিনে করোনার টিকা পেল ৪০ লক্ষ ১৫-১৮ বছরের কিশোর-কিশোরী
কেউ কেউ সেই সময় ভিডিওটির উপর নিষেধাজ্ঞা জারি করার আবেদন জানান। সাধারণত কোনও ভিডিও আটকে দেওয়ার ক্ষমতা একটি দেশের আছে। যদি কেন্দ্রীয় সরকারের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রক নির্দেশ দেয়, তাহলে প্রযুক্তি মন্ত্রক ভিডিও ব্লক করে দেয়। ভারতীয় সংবিধানের উল্লিখিত আছে, ভারতের ঐক্য, সার্বভৌমত্ব, নিরাপত্তাকে আঘাত করে, এমন কোনও ভিডিওর বিরুদ্ধে দ্রুত ব্যবস্থা নিতে পারে কেন্দ্রীয় সরকার। কোনওরকম শুনানির মধ্যে না গিয়েই এই সমস্ত ভিডিও বা কন্টেন্ট আটকে দেওয়ার ক্ষমতা কেন্দ্রীয় সরকারের আছে। সে ক্ষেত্রে কোনও জবাব না দিয়েই এই সিদ্ধান্ত নিতে পারে মন্ত্রক।