আরও পড়ুন: মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় নন, রাষ্ট্রপতি প্রার্থী বাছতে বিরোধীদের বৈঠকে যাবেন অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়
সংস্থার ওয়েবসাইটে দেওয়া ঠিকানা দেখে চোখ খুলে যেতে পারে ভ্রমণ পাগল শহরবাসীর। সেখানে লেখা আছে ৭৩ প্রিন্স আনোয়ার রোড়ের ঠিকার কথা। পুলিশ সূত্রে খবর সেই ঠিকানায় কোন ট্যুরস অ্যান্ড ট্রাভেলস কোম্পানি অস্তিত্বই নেই। ঠিক একইভাবে শহরের দুই বাসিন্দা প্রতারিত হয়েছেন এই ভ্রমণ সংস্থার থেকে। প্রচুর টাকা দিয়ে ভ্রমণের প্রলোভন দেখিয়ে প্রায় বেশ কিছু টাকা নিয়ে পলাতক বলে অভিযোগ। পুলিশ সূত্রে খবরhttps://www.travelsafarnama.in এই ওয়েবসাইট দেখে বুক করা হয় ট্যুরস ডেসটিনেশন, টাকা দেবার পরে প্রতারিত হয়েছেন বুঝে জোড়া অভিযোগ দায়ের হয়েছে গলফ গ্রিন থানায়।
advertisement
পুলিশ সূত্রে খবর অভিযুক্ত দম্পতি হলেন রুপায়ণ গুপ্ত ও মধুশ্রী চৌধুরী। তাদের সন্ধান পুলিশ করলেও এখন পলাতক দুই অভিযুক্ত। সূত্রের খবর, প্রতারণার অভিযোগে ২০১৬ সালে গ্রেফতার হয়েছিল রুপায়ণ গুপ্ত। কয়েক বছর জেল হেফাজত থেকে ছাড়া পায় রুপায়ণ। এরপর নতুন করে এই প্রতারণার ফাঁদ খুলে ব্যাবসা চালাচ্ছে অভিযুক্ত ও সঙ্গী করেছে এই কাজে তার স্ত্রী মধুশ্রী চৌধুরীকে। পুলিশের অনুমান গলফ গ্রিন থানায় এখন দুটি অভিযোগ জমা পড়লেও শহরের অন্য থানাগুলোতেও অভিযোগ দায়ের হবার সম্ভাবনা প্রবল। পুলিশ খতিয়ে দেখছে গলফ গ্রিন থানা ছাড়াও অন্য কোন থানায় একই প্রতারণা অভিযোগ পড়েছে কিনা এই দম্পতির বিরুদ্ধে। যদিও অভিযোগকারীর সঙ্গে পুলিশ কথা বলে অন্য কোনও ব্যাক্তি প্রতারিত হয়েছে কিনা তা জানার চেষ্টা করছে কলকাতা পুলিশ।