গ্রেফতারির আগে রাজভবনে গিয়ে নিজের ইস্তফা পত্র জমা দিয়েছিলেন তিনি। ঠিক হয় পরবর্তী মুখ্যমন্ত্রী হবেন চম্পাই সোরেন। তবে বুধবার থেকে শুক্রবার দুপুর, এই সময়কালে কোনও সরকার ছিল না ঝাড়খণ্ডে। শুক্রবার দুপুর ১২টার কিছু পর সে রাজ্যের নতুন মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে শপথ নিলেন চম্পাই সোরেন।
আরও পড়ুন: আপনার শরীরে ক্যানসার বাসা বেঁধে নেই তো? এই খাবারগুলি খেয়ে নেওয়ার আগে একটু ভাবুন!
advertisement
আরও পড়ুন: বন্দে ভারতের মতো ৪০ হাজার কোচ! এবার কি স্লিপারের ভাড়াও বাড়বে? বড় পরিকল্পনা রেলের
ঝাড়খণ্ড মুক্তি মোর্চার বিধায়ক দলের নেতা নির্বাচিত হওয়া চম্পাই সোরেন শুক্রবার মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে শপথ নেন। বৃহস্পতিবার রাতে তিনি রাজ্যপাল সিপি রাধকৃষ্ণনের সঙ্গে দেখা করেন। এরপরে একটি ছবিও সামনে আসে রাজ্যপালের সঙ্গে হবু মুখ্যমন্ত্রীর। তখনই পরিষ্কার হয়ে যায় ঝাড়খণ্ডের নতুন মুখ্যমন্ত্রী হবেন আরেক সোরেন।
শুক্রবার আম্বেদকর মূর্তির পাদদেশে ধর্নায় বসেছেন বাংলার মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। কেন্দ্রীয় বঞ্চনার অভিযোগে ধর্নায় বসেছেন মমতা। তার মধ্যেই পড়শি রাজ্যের রাজনৈতিক ডামাডোল নিয়ে আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন তিনি। হেমন্ত সোরেনের পাশে দাঁড়িয়ে গোটা ঘটনায় বিজেপির মদত রয়েছে বলে অভিযোগ তুলেছেন মমতা।