দিল্লি পুলিশের এক সিনিয়র অফিসারকে উদ্ধৃত করে এনডিটিভি দাবি করেছে, ঘটনায় প্রাথমিক ভাবে শিশুটির মাকেই সন্দেহ করা হচ্ছে৷ কারণ শিশুকন্যার জন্ম দেওয়ায় শুরু থেকেই হতাশ ছিলেন ওই মহিলা৷
আরও পড়ুন: নাবালিকার সঙ্গে প্রেম, অভিযুক্তকে জামিন দিল POCSO আদালত, ভবিষ্যতের কথা ভেবেই রায় আদালতের
ওই দম্পতির একটি চার বছরের ছেলেও রয়েছে৷ গত জানুয়ারি মাসে অনন্যা নামে ওই শিশুকন্যার জন্ম দেন িডম্পল নামে ওই মহিলা৷
advertisement
প্রতিবেশী এক ব্যক্তিই শিশুকন্যার মৃত্যুর সংবাদ পুলিশকে জানান৷ ওই ব্যক্তির দাবি, ঘটনার পরই নিজেকে ঘরে তালাবন্ধ করে রাখেন ওই ডিম্পল৷ এর পর ডিম্পলের শাশুড়ি চিৎকার- চেঁচামেচী শুরু করলে প্রতিবেশীরা বিষয়টি জানতে পারেন৷
আরও পড়ুন: ভারতীয় সেনায় চাকরি চায় যুবক! প্রতি রাতে ১০ কিলোমিটার দৌড়ে চলছে প্রস্তুতি
ওই প্রতিবেশীর কথায়, 'কাচ ভেঙে আমরা ঘরে ঢুকে দেখি ওই মহিলা এবং তাঁর ছেলে অচৈতন্য অবস্থায় পড়ে রয়েছেন৷ কিন্তু দু' মাসের অনন্যাকে আমরা দেখতে পাইনি!'
এর পরেই অনন্যার ঠাকুমা এবং প্রতিবেশীরা মিলে শিশুটির খোঁজে বাড়ির বিভিন্ন জায়গায় তল্লাশি চালান৷ শেষ পর্যন্ত মাইক্রোওয়েভ ওভেনের ভিতর থেকে শিশুটির দেহ উদ্ধার হয়৷ ঘটনার সময় শিশুটির বাবা নিজের দোকানে ছিলেন বলে জানা গিয়েছে৷