আরও পড়ুন- অগ্নিপথের বিক্ষোভে পুড়ে ছাই একাধিক ট্রেন, মোট কত টাকার ক্ষতি হল জানাল ভারতীয় রেল
পেডিয়াট্রিক জনসংখ্যার মধ্যে পরিচালিত ক্লিনিকাল ট্রায়ালটিতে নিরাপত্তা, কম রিঅ্যাক্টোজেনিক এবং শক্তিশালী ইমিউনোজেনিসিটির প্রমাণ মিলেছে। তথ্যটি ২০২১ সালের অক্টোবরে সেন্ট্রাল ড্রাগস স্ট্যান্ডার্ড কন্ট্রোল অর্গানাইজেশনে (CDSCO) জমা দেওয়া হয়েছিল এবং ৬-১৮ বছর বয়সী শিশুদের জরুরি ব্যবহারের জন্য অনুমোদনও পেয়েছে বলে জানানো হয়েছে বিবৃতিতে। “বাচ্চাদের জন্য ভ্যাকসিনের নিরাপত্তা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ এবং আমরা বিষয়টি জানাতে পেরে অত্যন্ত আনন্দিত যে Covaxin শিশুদের নিরাপত্তা এবং ইমিউনোজেনিসিটির তথ্য প্রমাণ করেছে,” জানিয়েছে ভারত বায়োটেক।
advertisement
আরও পড়ুন- অগ্নিপথ 'দিশাহীন'! হাসপাতাল থেকেই বিক্ষোভকারীদের বার্তা দিলেন সনিয়া গান্ধি!
“আমরা এখন প্রাথমিক টিকাকরণ এবং বুস্টার ডোজের জন্য প্রাপ্তবয়স্কদের এবং শিশুদের জন্য একটি নিরাপদ এবং কার্যকরী COVID-19 ভ্যাকসিন তৈরি করার লক্ষ্য অর্জন করেছি, কোভ্যাক্সিন এখন একটি সর্বজনীন ভ্যাকসিন৷ এটি ভারতে শিশুদের দেওয়া ৫০ মিলিয়নেরও বেশি ডোজের ভ্যাকসিনের তথ্যের উপর ভিত্তি করে একটি অত্যন্ত নিরাপদ ভ্যাকসিন হিসাবে প্রমাণিত হয়েছে,” বলেন ভারত বায়োটেকের চেয়ারম্যান এবং এমডি কৃষ্ণ এলা। ভারত বায়োটেক গবেষণায় জানিয়েছে, কোনও গুরুতর প্রতিকূল ঘটনার খবর মেলেনি। মোট ৩৭৪টি প্রতিকূল ঘটনা রিপোর্ট করা হয়েছিল, এবং বেশিরভাগ প্রতিকূল ঘটনাই হালকা প্রকৃতির ছিল এবং এক দিনের মধ্যে তার সমাধান করা হয়েছিল। ইনজেকশন নেওয়ার জায়গাতে ব্যথার কথাই সবচেয়ে বেশি জানা গিয়েছে। সংস্থাটির দাবি, তাদের কাছে ৫০ মিলিয়নেরও বেশি ডোজের কোভ্যাক্সিন মজুত রয়েছে।