অভিযোগ, তাঁর ওই পোস্টের পরেই সোশ্যাল মিডিয়ায় তুমুল ট্রোলিংয়ের শিকার হন পেমা৷ প্রশ্ন ওঠে, রাজনৈতিক নেতা থেকে ভারত সরকার যখন অরুণাচল প্রদেশকে ভারতের অবিচ্ছিন্ন অংশ হিসাবে দাবি করে গোটা ঘটনার পিছনে চিনের জবাব চাইছে, তখনও তিনি কেন ওই কথা লিখলেন!
advertisement
যদিও, তাঁ সাম্প্রতিক তম পোস্টে পেমা গোটা বিষয়টির জন্য ধন্যবাদ জানিয়েছেন ভারত সরকারকে৷ বলেছেন, সেইসময় থেকে এখনও পর্যন্ত যাঁরা তাঁর পাশে দাঁড়িয়েছেন, তাঁদের প্রতি তিনি কৃতজ্ঞ৷
পেমা লেখেন, ‘যাঁরাই এই বিষয়টি নিয়ে আমার পাশে দাঁড়িয়েছেন, তাঁদের সকলকে ধন্যবাদ৷ আমি এখানে নতুন এবং X-এ খুব একটা সক্রিয়ও নই, কারণ আমি ফিনান্সিয়াল সার্ভিসে খুব উচ্চ পদে চাকরি করি এবং ট্রোলারদের জবাব দেওয়ার মতো আমার কাছে পর্যাপ্ত অবসর সময় নেই’৷
আরও পড়ুন : নতুন শ্রম বিধিতে স্যালারিতে কেমন প্রভাব পড়বে? হাতে বেশি টাকা আসবে না কম…থাকল ব্যাখ্যা
সবশেষে তিনি লেখেন, ‘‘আমি এখন ভারতে থাকিই না৷ তাই ভারত সরকার কোনও পদক্ষেপ করলে ভারতীয় এবং অরুণাচলপ্দেশের মানুষের উপরে তার প্রভাব পড়বে৷ আমার নয়৷ আমরা এক দেশ, এবং বিপদে আমরা পরস্পরের পাশে দাঁড়াই৷’’
আগের পোস্টে পেমা দাবি করেছিলেন, ব্রিটেন থেকে জাপান যাওয়ার পথে সাংহাই বিমানবন্দরের ট্রানজিটে তাঁকে প্রায় ১৮ ঘণ্টা আটকে রাখেন চিনা অফিসিয়ালরা৷ তাঁকে খাদ্য-পানীয় কিছুই দেওয়া হয়নি৷ এমনকি, অরুণাচল প্রদেশ এখন ‘চিনের’ বলে দাবি করে পেমাকে পরিহাস করেন তাঁরা৷
