অশোক গেহলট সাংবাদিকদের জানিয়েছেন, ‘যা হয়েছে, তা ফেলে রেখে এগিয়ে যাওয়াটাই এখন একমাত্র লক্ষ্য। তবে এই ১৯ বিধায়ককে ছাড়াও আমাদের সংখ্যাগরিষ্ঠতা প্রমাণ করতে কোনও অসুবিধা হত না। তবু, তাঁরা ফিরে আসায় আমরা আনন্দ পেয়েছি। আসলে আপন তো আপনই হন, তাই না?’
কংগ্রেসের বিধায়কদের মিটিংয়ে সচিন পাইলট ও অশোক গেহলট একসঙ্গে বসার পরেই এই কথা বলেন অশোক। বেরিয়ে এসে হাসি মুখে সচিনের সঙ্গে হাতও মেলান। শুক্রবার রাজস্থানের বিধানসভায় অনাস্থা প্রস্তাব আনতে চলেছে বিজেপি। বড় অঘটন না ঘটলে সেদিন কংগ্রেসের সরকার টিকে যাবে। আর সেই দিনের আগেই নিজেদের শক্তি প্রদর্শন করতে একসঙ্গে এলেন কংগ্রেসের সব পক্ষের নেতারা। এদিন ক্যামেরার সামনে হাসি মুখে হাত মেলাতে দেখা গেল অশোক গেহলট, সচিন পাইলট, অজয় মাকেন, অবিনাশ পাণ্ডে, কেসি বেণুগোপালদের। মুখ্যমন্ত্রীর বাসভবনে এদিন মিলিত হয়েছিলেন তাঁরা।
advertisement
গত সোমবার রাহুল গান্ধী, প্রিয়াঙ্কা গান্ধীদের সঙ্গে দেখা করেন সচিন পাইলট। সেখান থেকেই বেরিয়ে আসে রফাসূত্র। ঘরের ছেলে ঘরে ফেরেন। অর্থাৎ কংগ্রেসেই যে তিনি আছেন, তা মোটামুটি স্পষ্ট করে দেন সচিন। তারপর থেকেই আরও আত্মবিশ্বাসী দেখাচ্ছে রাজস্থানের কংগ্রেস শিবিরকে।