বারেলির বাসিন্দা শাবিনা জানিয়েছেন, তিনি এই প্রথার বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করতেই, তাঁকে প্রাণে মেরে ফেলার হুমকি দেওয়া হয় ৷ তাঁর সঙ্গে ঘটা নির্মম ঘটনাগুলি বলতে গিয়ে শাবিনা জানান, তাঁকে প্রথমে তাঁর স্বামী তালাক দেন৷ তারপর নিকা হালালার জন্য শ্বশুরের সঙ্গে বিয়েতে বাধ্য করা হয় ৷ শ্বশুরের থেকে বিচ্ছেদ সম্মতি পাওয়ার পর ফের প্রথম স্বামীর সঙ্গে বিয়ে করতে হয় তাঁকে ৷
advertisement
এখানেই শেষ নয় ৷ প্রথম স্বামী পরে আবার তাঁকে তালাক দেন ৷ এ বার নিকা হালাল প্রথায় তাঁকে বিয়ে করতে হয় দেওরকে ৷ আর পারছিলেন না শাবিনা ৷ প্রতিবাদে গর্জে ওঠেন ৷ তিনি এই নিয়ে স্থানীয় একটি মসজিদের এক মৌলবির কাছে যান৷ কিন্তু মৌলবি তাঁকে বলেন, শরিয়ত আইনের বাইরে গেলে তিনি আর মুসলিম থাকবেন না ৷
আগামী ২০ জুলাই নিকা হালাল প্রথাকে চ্যালেঞ্জ জানিয়ে করা একটি পিটিশনের শুনানি শুরু করবে সুপ্রিম কোর্ট ৷