সূত্রের খবর, সম্প্রতি তাদের এক জন সুপ্রিম কোর্টে মুক্তির আবেদন করে। তার ভিত্তিতে গুজরাত সরকারকে বিষয়টি বিবেচনা করতে বলে সুপ্রিম কোর্ট। নির্দেশ মতো গঠন করা হয় একটি কমিটি৷ তারপরেই গুজরাত সরকারের তরফে মুক্তির নির্দেশ দেওয়া হয়।
আরও পড়ুন: ‘ঘরে ঘরে তেরঙ্গা’! দেশভক্তির ভাবনা উজ্জীবিত করতে একাধিক কর্মসূচির ঘোষণা মোদির
২০০২ সালে গোধরা-পরবর্তী সাম্প্রদায়িক দাঙ্গার সময় বারিয়া গ্রামের বাসিন্দা পাঁচ মাসের অন্তঃসত্ত্বা বিলকিস বানো-সহ তাঁর মা-বোন ও পরিবারের বাকি সাত সদস্যকে গণধর্ষণ করা হয়। বিলকিসের সামনেই তাঁর তিন বছরের মেয়েকে নৃশংসভাবে মারে হামলাকারীরা। ঘটনাস্থলেই মারা যায় সে। অভিযোগ ওঠে, এলাকার পুলিশ কর্মকর্তারা প্রমাণের অভাবে বিলকিসের মামলা নথিভুক্ত করতে অস্বীকার করে৷ বিলকিস তারপরে জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের কাছে যান৷ ২০০৩ সালের ডিসেম্বর মাসে সুপ্রিম কোর্টে একটি পিটিশন দাখিল করেন। সুপ্রিম কোর্ট সিবিআইকে পরিস্থিতি তদন্ত করার নির্দেশ দেয়। সেই অভিযুক্তদেরই একজন মুক্তির আবেদন করে৷ সোমবার মুক্তি পায় ১১ জন বন্দি৷