সংবাদসংস্থাকে তদন্তকারী আধিকারিকরা জানিয়েছেন, বিমানের পিছনের লেজের দিকের অংশটি ধাক্কা বা ক্র্যাশ করার সময় বিমানের মূল অংশ থেকে আলাদা হয়ে যায়। ফলে, বিস্ফোরণ এবং আগুনে তা ক্ষতিগ্রস্ত হয়নি।
আধিকারিকরা জানিয়েছেন, বিমানের লেজের কাছে ইলেকট্রিক শর্ট সার্কিট থেকে আগুনও লেগে যেতে পারে। আবার বৈদ্যুতিক গোলযোগের কারণেও ঘটতে পারে এই দুর্ঘটনা।
এই প্রসঙ্গে এক আধিকারিক বলেন, ” দুর্ঘটনা ঠিক কী কারণে হয়েছিল তা জানতে বিমানের লেজের অংশটি গুরুত্বপূর্ণ। সেখান থেকেই আমরা জানতে পারব বিমানটি ওড়ার সময় কোনও বৈদ্যুতিক ত্রুটি হয়েছিল কিনা।”
advertisement
আরও পড়ুন: প্রেমিকা পুলিশ অফিসারকে গুলি করে খুনের পর থানায় আত্মসমর্পণ লিভ ইন পার্টনার CRPF জওয়ানের
ইতিমধ্যেই, বিমানটির পিছনের ব্ল্যাক বক্স বা এনহ্যান্সড এয়ারবোর্ণ ফ্লাইট রেকর্ডার(ইএফআর) উদ্ধার হয়েছিল বিজে মেডিক্যাল কলেজের মেসের ছাদ থেকে। কিন্তু, আগুনের তাপে তা ক্ষতিগ্রস্ত হয়। জানা যায়, তার থেকে যখন মেমরি কার্ড বের করা হয় ততক্ষণে তার ডেটা সম্পূর্ণ নষ্ট হয়ে গিয়েছে।
যদিও, প্লেন ক্র্যাশের সময় হস্টেল বিল্ডিংয়ে বিমানটির লেজ সরাসরি এসে ধাক্কা লাগে। কিন্তু, তাতে বেশি ক্ষতি হয়নি। কিন্তু, টেকঅফের সময় আগুন কোথা থেকে লাগল তা বৈদ্যুতিক ত্রুটি কিনা সেই বিষয়ে তদন্ত চলছে বলে জানা গিয়েছে।
ব্ল্যাক বক্স ছাড়াও বিমানের লেজের আরও গুরুত্বপূর্ণ অংশ যেমন অক্সুলারি পাওয়ার ইউনিট, ট্র্যান্সডিউসার, এবং রাডারের মতন অংশগুলিকেও খতিয়ে দেখা হচ্ছে।