যাত্রী ও ক্রু ছাড়াও আরও সব মিলিয়ে ৩৪ জনের মৃত্যু হয়েছে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে, যাঁরা ঘটনাস্থলের কাছাকাছি আহমেদাবাদের বিজে মেডিক্যাল কলেজ ক্যাম্পাসে উপস্থিত ছিলেন। টাইমস অফ ইন্ডিয়ার রিপোর্ট অনুযায়ী, এই ব্যক্তিদের মধ্যে রয়েছেন ডাক্তার, এমবিবিএস ছাত্র, হাসপাতালের কর্মী এবং আশপাশের মেঘানীনগর এলাকার স্থানীয় বাসিন্দারা।
সাদা চাঁদের মতো, নাকি কালো? আপনার নখে রয়েছে এই দাগ? শরীরে কিসের ঘাটতি, জেনে নিন!
advertisement
বিজে মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের জুনিয়র ডাক্তার অ্যাসোসিয়েশন এক প্রেস বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে জানিয়েছে—এই দুর্ঘটনায় কলেজের ৪ জন ডাক্তারের মর্মান্তিক মৃত্যু হয়েছে। এক ডাক্তারের স্ত্রী আহত হয়েছেন, যাঁর চিকিৎসা চলছে। এছাড়া ২০ জন এমবিবিএস ছাত্র আহত হয়েছেন, যাঁদের মধ্যে ১১ জন সুস্থ হয়ে ইতিমধ্যেই হাসপাতাল থেকে ছাড়া পেয়েছেন। বাকি আহতরা চিকিৎসাধীন থাকলেও তাদের শারীরিক অবস্থা স্থিতিশীল।
শুধু যাত্রীরা নন, এক বিমানের চাপে শেষ ৩৩ প্রাণ! ভাঙা প্লেনের পিছন থেকে আরও এক দেহ উদ্ধার!
প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে আরও দাবি করা হয়েছে, কিছু সংবাদমাধ্যমে ভুল পরিসংখ্যান প্রকাশ করা হয়েছে, যা বিভ্রান্তিকর। ঘটনাটি অত্যন্ত স্পর্শকাতর হওয়ায় সকলকে দায়িত্বশীলভাবে তথ্য পরিবেশন করার অনুরোধ জানানো হয়েছে।
Air India-এর লন্ডনগামী ফ্লাইট AI 171 আহমেদাবাদ বিমানবন্দর থেকে উড্ডয়নের ঠিক পরেই বিজে মেডিক্যাল কলেজের হস্টেলের উপর ভেঙে পড়ে। বিমানে মোট ২৪২ জন ছিলেন, যার মধ্যে ২৩০ জন যাত্রী, ১০ জন কেবিন ক্রু এবং ২ জন পাইলট ছিলেন। এঁদের মধ্যে ২৪১ জনই দুর্ঘটনায় প্রাণ হারিয়েছেন। একজন ভারতীয় বংশোদ্ভূত ব্রিটিশ নাগরিক ছাড়া কেউই বেঁচে ফিরতে পারেননি। সেই সঙ্গে বিমানে চাপা পড়েও প্রাণ গেল আরও বহু সাধারণ মানুষের।