TRENDING:

Agartala-Bangladesh Train: রেলপথে ত্রিপুরার সঙ্গে জুড়ল বাংলাদেশ, আগরতলা-আখাউড়া রেল সংযোগের উদ্বোধন করলেন দু’দেশের প্রধানমন্ত্রী মোদি ও হাসিনা

Last Updated:

আগরতলা-আখাউড়া রেলওয়ে লিঙ্ক ভারত ও বাংলাদেশের মধ্যে বন্ধন মজবুত করবে। আগামী দিনে ত্রিপুরা পরিবহণ ও পর্যটনের প্রবেশদ্বার হতে চলেছে এই লাইন ৷ এমনটাই জানালেন ত্রিপুরার মুখ্যমন্ত্রী মানিক সাহা ৷

impactshort
ইমপ্যাক্ট শর্টসলেটেস্ট খবরের জন্য
advertisement
আবীর ঘোষাল, কলকাতা:  ত্রিপুরার জন্য আজ একটি ঐতিহাসিক দিন। ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি এবং বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার হাত ধরে আগরতলা-আখাউড়া রেলওয়ে সংযোগের উদ্বোধন হল। বুধবার সকাল ১১টা নাগাদ আগরতলার সচিবালয়ে ভার্চুয়াল পদ্ধতিতে এই উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করেন ত্রিপুরার মুখ্যমন্ত্রী ড. মানিক সাহা।
রেলপথে ত্রিপুরার সঙ্গে জুড়ল বাংলাদেশ, আগরতলা-আখাউড়া রেল সংযোগের উদ্বোধন করলেন দু’দেশের প্রধানমন্ত্রী মোদি ও হাসিনা
রেলপথে ত্রিপুরার সঙ্গে জুড়ল বাংলাদেশ, আগরতলা-আখাউড়া রেল সংযোগের উদ্বোধন করলেন দু’দেশের প্রধানমন্ত্রী মোদি ও হাসিনা
advertisement

আগরতলা-আখাউড়া রেল প্রকল্প ছাড়াও এদিন দুই দেশের প্রধানমন্ত্রীর হাত ধরে উদ্বোধন হওয়া অন্য দুটি প্রকল্প হচ্ছে খুলনা- মংলা বন্দর রেল লাইন এবং মৈত্রী সুপার থার্মাল পাওয়ার প্ল্যান্টের ২ নম্বর ইউনিট। ভার্চুয়াল মাধ্যমে আয়োজিত এই অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন রেল মন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণব, ডোনার মন্ত্রী জি কিষাণ রেড্ডিও। আখাউড়া-আগরতলা ক্রস-বর্ডার রেল সংযোগের উদ্বোধনের পর সচিবালয়ে এক সাংবাদিক সম্মেলনে মুখ্যমন্ত্রী প্রফেসর ডাঃ মানিক সাহা ত্রিপুরার জনসাধারণের পক্ষ থেকে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি এবং বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে ধন্যবাদ জানান। তিনি বলেন, আজ ত্রিপুরা ও ত্রিপুরাবাসীর জন্য একটি ঐতিহাসিক দিন। কারণ এদিনই আগরতলা-আখাউড়া রেলওয়ে সংযোগের উদ্বোধন হয়েছে। আর এই দিনটি ত্রিপুরার ইতিহাসে স্বর্ণাক্ষরে লেখা থাকবে ৷

advertisement

আরও পড়ুন- ‘আমি আগেই বলেছিলাম…’, ইংল্যান্ডের বিপক্ষে রোহিতের ভুলের পর্দাফাঁস করলেন কুলদীপ

সেরা ভিডিও

আরও দেখুন
লালগোলাতে রাজরাজেশ্বরী রূপে পূজিতা হন মা কালী! দেওয়া হয় ইলিশের ভোগ
আরও দেখুন

ত্রিপুরার মুখ্যমন্ত্রী মানিক সাহা বলেন, দুই দেশের মধ্যে রেল সংযোগ চালু হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে ত্রিপুরা পরিবহণ ও পর্যটনের প্রবেশদ্বার হয়ে উঠবে। এছাড়াও আগরতলা-আখাউড়া রেলপথ চালু হওয়ার ফলে রেলপথে আগরতলা ও কলকাতার মধ্যেকার দূরত্ব ১৬০০ কিলোমিটার থেকে কমে এখন ৫০০ কিলোমিটার হবে। ত্রিপুরা-সহ সমগ্র উত্তর-পূর্বাঞ্চলে রেল যোগাযোগ ব্যবস্থাকে শক্তিশালী করতে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির আন্তরিক দৃষ্টিভঙ্গিরই প্রতিফলন আগরতলা- আখাউড়া রেল সংযোগ প্রকল্প। রাজ্যে প্রধানমন্ত্রীর হিরা মডেল বাস্তবায়িত হচ্ছে। অমৃত ভারত স্টেশন স্কিমের অধীনে সারা দেশে ৫০৮টি রেলওয়ে স্টেশনের পরিকাঠামো উন্নয়নের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেছিলেন প্রধানমন্ত্রী। উত্তর-পূর্বে ত্রিপুরায় তিনটি-সহ ৯১টি রেলস্টেশন রয়েছে। ধর্মনগর, কুমারঘাট এবং উদয়পুর – রাজ্যের এই তিনটি স্টেশনের পুনর্নির্মাণে প্রায় ৯৬.৬০ কোটি টাকা ব্যয় ধরা হয়েছে। এর পাশাপাশি আগরতলা রেলওয়ে স্টেশনকে আন্তর্জাতিক মানে উন্নীত করার পরিকল্পনা নিয়েছে কেন্দ্রীয় সরকার। এজন্য আর্থিক বরাদ্দ রাখা হয়েছে ২৪৫ কোটি টাকা। ২০১৪ সালে প্রধানমন্ত্রী হিসেবে নরেন্দ্র মোদি দায়িত্ব গ্রহণের পর উত্তর-পূর্বে যোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নয়নে বিশেষ গুরুত্ব দেন। মুখ্যমন্ত্রী জানান, রাজ্যে এখন প্রায় ১৯টি ট্রেন চলাচল করছে। যার মধ্যে ১৩টি এক্সপ্রেস ট্রেন, ৫টি ডেমু ট্রেন এবং একটি লোকাল ট্রেন রয়েছে ৷

advertisement

বাংলা খবর/ খবর/দেশ/
Agartala-Bangladesh Train: রেলপথে ত্রিপুরার সঙ্গে জুড়ল বাংলাদেশ, আগরতলা-আখাউড়া রেল সংযোগের উদ্বোধন করলেন দু’দেশের প্রধানমন্ত্রী মোদি ও হাসিনা
Open in App
হোম
খবর
ফটো
লোকাল