সূত্রের খবর, গোয়া থেকেই বিপ্লব দেবের রাজ্য ত্রিপুরা যাবেন অভিষেক (Abhishek Banerjee Goa Visit)। সেখানেও একাধিক কর্মসূচি রয়েছে তাঁর। অভিষেকের ত্রিপুরা সফরও যথেষ্ট তাৎপর্যপূর্ণ বলেই মনে করছে রাজনৈতিক মহল। গোয়া সফরের পরই ২৯ ও ৩০ ডিসেম্বর ত্রিপুরাতে থাকবেন অভিষেক। তৃণমূল মনে করছে, খুবই অল্প সময়ের ব্যবধানে ত্রিপুরা পুরনির্বাচনে বিজেপির ব্যাপক সন্ত্রাস সত্ত্বেও ভালো ফল করেছে তৃণমূল। ৩১ ডিসেম্বর কলকাতা ফিরবেন অভিষেক। জাতীয় রাজনীতিতে প্রাসঙ্গিকতার লক্ষ্যেই বার বার পশ্চিমের গোয়ায় পা রাখছে তৃণমূল। বড়দিনে যিশু উৎসবকেও সেক্ষেত্রে জনসংযোগে কাজে লাগাতে চাইছে দল।
advertisement
আরও পড়ুন: 'যত বড় নেতারই ছত্রছায়ায় থাকুক...', পুরভোটের শেষ লগ্নে কড়া অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়! নিশানায় কারা?
আগামী বছরের শুরুতেই গোয়াতে বিধানসভা নির্বাচন। তাই এই মূহুর্তে গোয়াই তৃণমূলের কাছে প্রাধান্য পাচ্ছে। সম্প্রতি গোয়া সফরে গিয়েছিলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়, সফর সঙ্গী ছিলেন অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। ফের বছর শেষে আরও একবার গোয়া সফরে যাওয়ার সম্ভাবনা শোনা যাচ্ছে তৃণমূলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের। বড়দিন বরাবরই গোয়ায় বিশাল পরিধিতে উদযাপন হয়। দেশ-বিদেশের মানুষ এই সময় গোয়ায় যান। সংগঠনকে মজবুত করে জনসংযোগ বাড়াতে এই সময়টা কাজে লাগাতে চাইছে তৃণমূল।
আরও পড়ুন: 'ধর্ষণ উপভোগ' করতে বলা কংগ্রেস বিধায়ককে তিরষ্কার প্রিয়াঙ্কা গান্ধির, বললেন...
এ মাসের শুরুতেই মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় গোয়ায় গিয়ে জনসভা ও দলীয় কর্মীদের সঙ্গে বৈঠক করেছিলেন। রাজ্যের বিশিষ্টদের সঙ্গেও দেখা করেছিলেন তিনি। ওই সফরে গিয়ে মমতার দাবি ছিল, গোয়ায় তিন দশকের বিজেপি শাসনের বিকল্প হতে পারে একমাত্র তৃণমূল এবং মহারাষ্ট্রবাদী গোমন্তক পার্টির (MGP) জোট। এবার সেই ঝাঁঝ আরও বাড়াতে তৃণমূলনেত্রীর পথ অনুসরণ করেই গোয়ায় পা বাড়াচ্ছেন অভিষেক।