এই অসাধ্য সাধন সম্ভব হয়েছে হাসপাতালের সুপার তারক বর্মন, ডাঃ অমিত বরণ মণ্ডল, ডাঃ রশ্মী রানি, ডাঃ সবুজ বরণ বিশ্বাসের জন্য। অস্ত্রোপচারের সময় ডাঃ সবুজ বরণ বিশ্বাস এমার্জেন্সির দায়িত্বে ছিলেন। জানা যায়, দুর্গা রানি হালদারের জরায়ুতে বাসা বেঁধেছিল বেশ কয়েকটি বড় আকারের ট্যিউমর। চিকিৎসক নিদান দেন, অস্ত্রোপচার করতে হবে। দুর্গা রানির স্বামী সুভাষ বাবু জানান, পেটে ব্যথা এবং নিয়মিত ব্লিডিং-এর জন্য দীর্ঘদিন ধরে বিভিন্ন ডাক্তার দেখানো হয়েছে দুর্গা রানিকে। কিন্তু কোথাও বা অপারেশন করতে অনেক টাকা লাগবে, কোথাও আবার নির্দাভরতা না মেলায় অপারেশন হয়নি এতদিন। শেষমেশ তাঁরা দ্বারস্থ হন শান্তিপুর হাসপাতালের। যোগাযোগ করেন ডাঃ অমিত বরণ মন্ডলের সঙ্গে। তিনি পরীক্ষা করে বলেন, জরায়ু কেটে বাদ দিতে হবে। সম্মতি দেন স্বামী। এরপর, এক ঘণ্টার অস্ত্রোপচারে দুর্গা রানির জরায়ু বাদ দেওয়া হয়। বর্তমানে তিনি সম্পূর্ণ সুস্থ। খুশি রোগীর পরিবার।
advertisement
Mainak Debnath