জানা গিয়েছে, রাতের অন্ধকারে লালগোলা এম.এন.এক্যাডেমি স্কুল থেকে কিছু ব্যবহার না হওয়া ব্যালট বাক্স ভোটের পরও ছিল। কারও সঙ্গে আলোচনা না করে লালগোলার বিডিও তাঁর অফিসে নিয়ে আসছিল সেইসব ব্যবহার না হওয়া ব্যালট বাক্স। তখন রাস্তায় এই গাড়ি দেখার সঙ্গে সঙ্গে কংগ্রেস-সিপিআই(এম) কর্মীরা মিলে গাড়িটিকে আটকায় এবং বিডিওকে ঘিরে বিক্ষোভ দেখায়। কংগ্রেস কর্মীদের অভিযোগ বেশ কিছু ব্যালট বাক্সতে প্রিসাইডিং অফিসারের স্বাক্ষর করা ছিল।
advertisement
আরও পড়ুনঃ পঞ্চায়েতে রক্তস্নাত বাংলা, খুন-জখম-ছাপ্পা! ধিক্কার শিল্পীমহলের
কংগ্রেসের এক কর্মী বলেন, ‘ এত রাতে কেন ব্যবহার না হওয়া ব্যালট বাক্স নিয়ে যাওয়ার পেছনে অসৎ উদ্দেশ্য ছিল কিনা আমরা জানিনা। কিন্তু আমরা এই সরকারকে বিশ্বাষ করি না। বিডিও এসে দেখান আমাদের যে ব্যালট বাক্সগুলো খালি। তবুও, আমরা চাই সব রাজনৈতিক দলের থেকেই অনুমতি নেওয়ার পর ব্যালট বাক্সগুলো যেন নিয়ে যাওয়া হয়।
আরও পড়ুনঃ ভোটের হিংসার আঁচ অধিকারী গড়েও! ফের পুকুর থেকে উদ্ধার আক্রান্ত ‘ব্যালট বাক্স’
ভোট শুরুর প্রায় এক মাস আগে থেকেই ফুটছে গ্রাম বাংলা। যেই উত্তাপের আঁচে পুড়েছে রাজ্যের আনাচ-কানাচ। গণতন্ত্রের বৃহত্তম উৎসব শুরুর আগে থেকেই মুড়ি-মুড়কির মতো লাশ পড়তে শুরু করেছিল একের পর এক। ভোটের দিন সেই মৃত্যুমিছিল যোগ হল আরও সংখ্যা। ছাপ্পা, ব্যালট বক্স জলে ফেলে দেওয়া বাদ যায়নি কিছুই। এবার ভোট পরবর্তী হিংসায় উদ্বেগে রাজ্যবাসী।