পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, ধৃত ব্যক্তির নাম মইনুদ্দিন মণ্ডল। ধৃত মইনুদ্দিনকে পাঁচ দিনের পুলিশ হেফাজতের আবেদন চেয়ে বহরমপুর আদালতে পাঠানো হয়েছে। কী কারণে আগ্নেয়াস্ত্র বাড়িতে মজুত করে রেখেছিল তার তদন্ত শুরু করেছে ডোমকল থানার পুলিশ। তবে পঞ্চায়েত নির্বাচন যতই এগিয়ে আসছে ততই বোমা বারুদের আঁতুরঘর ও আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার হচ্ছে মুর্শিদাবাদ জেলায়। বোমা ও আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধারের ঘটনায় বেশ রীতিমতো চিন্তিত জেলা পুলিশ প্রশাসন।
advertisement
আরও পড়ুন- শিক্ষক বদলির জেরে স্কুলে শিক্ষক নেই, ভুরি ভুরি চিঠি এসএসসি-তে ! চিন্তায় আধিকারিকরা
এর আগে ৯ নভেম্বর মুর্শিদাবাদের ডোমকলের হরিডোবা জোড়া ব্রিজ এলাকায় তল্লাশি চালায় পুলিশ। দুই সন্দেহভাজন ব্যক্তির কাছে থেকে উদ্ধার হয় একটি দেশি তৈরি সেভেন এম এম পিস্তল, একটি পাইপ গান, তিন রাউন্ড সেভেন এম এম বোরের গুলি এবং দুই রাউন্ড পয়েন্ট ৩০৩ বোরের গুলি। তারপরেই ওই দুই ব্যক্তিকে গ্রেফতার করা হয়। পুলিশ সূত্রে জানা যায়, ধৃতদের নাম জুলফিক্কার আলি (৩৩) তার বাড়ি ডোমকলের জিতপুর শিরোপাড়ায় এবং অপরজন ওয়াকার আলি (২৫) তার বাড়ি ডোমকলের জিতপুর নতুনপাড়া এলাকায়।
ধৃতদের বিরুদ্ধে অস্ত্র আইনে মামলা রুজু করেছে পুলিশ। কী উদ্দেশ্য ছিল, তার পূর্ণাঙ্গ তদন্ত শুরু করেছে ডোমকল থানার পুলিশ। তবে বারবার বোমা ও আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধারের শিরোনামে সেই ডোমকল। পঞ্চায়েত নির্বাচনের আগে এত পরিমাণ আগ্নেয়াস্ত্র কোথায় থেকে আসছে তাও তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ প্রশাসন ।
কৌশিক অধিকারী