প্রসঙ্গত, এই হোমেরই ১১ জন আবাসিক গত ৩১ মার্চ থেকে নিখোঁজ হয়ে যান স্কুল থেকেই। আর তার জেরেই এদিন হোম কর্তৃপক্ষের সঙ্গে কথা বলে ও হোম পরিদর্শন শেষে বেরিয়ে আসার সময় সাংবাদিকদের প্রশ্নের উত্তরে সুদেষ্ণা রায় জানান, হোমের বিষয়ে কিছু বলতে চান না।
আরও পড়ুনঃ ‘শুনহে মানুষ ভাই..’ আমবাগানে জমে উঠল বাউল গান, মুর্শিদাবাদের বাউল উৎসবে
advertisement
পরে সেখান থেকে বহরমপুরের আনন্দ আশ্রমেও পরিদর্শন করেন রাজ্য শিশু সুরক্ষা কমিশনের আধিকারিকেরা। বিকেলে জেলাশাসকের সঙ্গে বৈঠক করে ফের কলকাতার উদ্দেশ্যে রওনা দেন রাজ্য শিশু সুরক্ষা কমিশনের আধিকারিকেরা।
তবে, চারদিন কেটে গেলেও এখনও পর্যন্ত নিখোঁজ হওয়া হোমের এগারো জন শিশুর কোনও হদিশ পাওয়া যায়নি । যদিও তাদের খোঁজে তল্লাশি চালাচ্ছে পুলিশ। তবে, কি কারণে তাঁরা স্কুল থেকে চলে গেল তার তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ।
বহরমপুর জল ট্যাঙ্ক মোড়ে অবস্থিত এই নজরুল ইসলাম হোম। রাজ্যে সরকারের জুডিসিয়াল বিভাগের অধীনে পরিচালনা হয়। বহু ছাত্র এখানেই থাকে। পঠনপাঠন দেওয়ার জন্যই একশো মিটার দুরে অবস্থিত বহরমপুর কৃষ্ণনাথ কলেজ স্কুলে পাঠন পাঠন দেওয়ার ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়। তবে একসঙ্গে সরকারী হোম থেকেই এত ছাত্র নিখোঁজের ঘটনায় চাঞ্চল্য ছড়ায়। যদিও এখনও পর্যন্ত মুখ খুলতে চাননি হোম কর্তৃপক্ষ।
কৌশিক অধিকারী