এদিন যুব সমাবেশের পাশাপাশি সালার ব্লকের বিডিও আশীষ মন্ডলকে একাধিক দাবিতে ডেপুটেশন সহ স্মারকলিপি দেন DYFI এর পাঁচ সদস্যের প্রতিনিধি দল। সভায় বক্তব্য রাখতে উঠে সংগঠনের রাজ্যে সম্পাদিকা মিনাক্ষী মুখার্জি রাজ্য সরকারের একাধিক নীতির বিরোধীতা সহ স্থানীয় পুলিশ ও ব্লক প্রশাসনের বিরিদ্ধে ক্ষোভ ইগরে দেন। সভা শেষ করেই সোমবার দুপুরে কান্দি রাজ উচ্চ বিদ্যালয়ের সামনে থেকে কান্দি ব্লক মোড়ে সিপিএম দলীয় কার্যালয় পর্যন্ত পদযাত্রা করেন Cpim ও DYFI নেতৃত্বরা, সেখানেও পা মেলাতে দেখা যায় DYFI রাজ্যে সম্পাদিকা মীনাক্ষী মুখোপাধ্যায়কে।
advertisement
আরও পড়ুন: 'রাজনীতি ঢুকলেই খারাপ', রাজ্যপালের মন্তব্য নিয়ে তুমুল জল্পনা! কেন এমন বললেন?
লাল ঝান্ডার পতাকা তুলে তৃণমূলের দুর্নীতির প্রতিবাদ জানিয়ে এই পদযাত্রা করা হয়। এর পরেই বড়ঞার ডাকবাংলা ও ভরতপুরে সভা করা হয়। পঞ্চায়েত নির্বাচনের আগে DYFI কর্মীদের কে উজ্জীবিত করতেই এই পদযাত্রা ও সভা করা হল বলে জানানো হয়।
আরও পড়ুন: মুহূর্তে গুঁড়িয়ে যাচ্ছে পেল্লাই সব বাড়ি, চারিদিকে মৃত্যুমিছিল, তুরস্কের ছবি রাতের ঘুম উড়িয়ে দেবে
নবম ও দশম এসএসসি কান্ডে হাইকোর্টের ভৎসনার মুখে সিবিআই। সেই প্রসঙ্গে কান্দিতে সিপিএমের দলীয় কার্যালয়ে সাংবাদিক বৈঠকে মিনাক্ষী মুখার্জি তৃণমূল সরকার কে একহাত নিয়ে বলেন, আজকে নিরপেক্ষ তদন্ত করার প্রস্তাব ছিল এসএসসি নবম ও দশম সহ অন্যান্য চাকরী দুর্নীতি কান্ডে। এক অংশের প্রশাসনিক লোকজনকে নিজেদের পকেটে গুঁজে নিয়ে তাতে পশ্চিমবঙ্গের ভবিষ্যত নষ্ট হয়েছে। তদন্ত করতে গিয়ে যারা গরিমসি করছে, তারা তো করবেই। বিজেপি দল যদি চাইত তাহলে গোটা তৃণমূলের দল টা আজকে জেলে যেত। আজকে বিজেপি চাইছে না তাই জেলে যাচ্ছে না। আজকে বামপন্থীরা লড়াই করছে পথে নেমে তাই তৃণমূলের এক দুটো চোর কে জেলে যেতে হচ্ছে। তবে তদন্ত না হলেও মানুষের আদালতে এর সাজা হবে বলে জানান মিনাক্ষী মুখার্জি।