মুর্শিদাবাদ জেলার সাগরদিঘী ব্লকের অন্তর্গত লালিপাল, যাদবপুর সহ একাধিক মৌজায় পাকা ধানে ধসা লেগে নষ্ট বিঘার পর বিঘা ধানের জমি। যা নিয়ে চিন্তিত ধান চাষীরা। অত্যধিক, বৃষ্টিপাত ও ধানের জমিতে জল জমে থাকার কারণে ধসা রোগের সৃষ্টি হয়। শোষক পোকার আক্রমণ ও ধসা রোগে বিঘার পর বিঘা জমির ধান গাছের শিস নষ্ট হয়ে গিয়েছে। ফলে দেশী খাস ধানে বিপুল ক্ষতির আশঙ্কা করছে কৃষি দফতর।
advertisement
আরও পড়ুনঃ সুতিতে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড! পুড়ে ছাই কাঠ চেরাই মিল
এই ঘটনায় সাগরদিঘী ব্লকের বিভিন্ন এলাকার চাষিদের মাথায় হাত পড়ে গিয়েছে। বাদামী শোষক পোকার নিয়ন্ত্রণের একটি উপায় হল, কীট নজরে এলেই বীজবপন করা জমিতে জল ভরে দেওয়া। তবে যদি দেখেন যে জল ভরে দিয়ে লাভ নেই এবং বুঝতে পারেন যে বাদামী গাছফড়িং -এর সংখ্যা তার প্রাকৃতিক বিপক্ষের তুলনায় বেশি, তাহলে সেগুলি থেকে বাঁচতে ও ক্ষতি আটকাতে কীটনাশক ব্যবহার করা উচিৎ।
Koushik Adhikary