আরও পড়ুন: বসবাসের জমির মালিকানা দিতে পাট্টা বিলি, উপকৃত ২৩৯ জন
সূত্রের খবর, কান্দি মহকুমা আদালতে প্রচুর দেওয়ানি মামলা জমে আছে। বিশেষ করে বিবাহ বিচ্ছেদ ও খরপোষ সংক্রান্ত মামলাগুলোর শুনানি অত্যন্ত ধীর গতিতে চলছে। বেশ কিছু খরপোষ মামলার দিন পড়ছে ২০২৪ সাল ও ২০২৫ সালে। ফলে এই সংক্রান্ত মামলাগুলোর আশু নিষ্পত্তির সম্ভাবনা নেই। এই বিষয়টি একটি কলকাতা হাইকোর্টের নজরেও আসে। সম্ভবত তা মাথায় রেখেই মামলার শুনানি ও রায়দানের গতি বাড়ানোর নির্দেশ দিলেন বিচারপতি ভট্টাচার্য। পাশাপাশি কান্দি মহকুমা আদালতে তৈরি হওয়ার কথা পৃথক পকসো এজলাস। তার কাজও দ্রুত শুরু করার নির্দেশও দেন।
advertisement
কান্দি মহকুমার পাঁচটি থানার মানুষের প্রাথমিক বিচার চাওয়ার জায়গাই হল এই কান্দি মহকুমা আদালত। কিন্তু এই আদালতে কোনও একটি মামলার শুনানি ও রায়দানে অনেক বেশি সময় লেগে যায় বলে বহুদিনের অভিযোগ। এদিকে রাজ্য অর্থ দফতর ফাইল না ছাড়ায় কথা থাকলেও এখানে ফাস্ট ট্র্যাক কোর্ট তৈরি করা যাচ্ছে না। এই বিষয়টি নিয়েও উদ্যোগ নেওয়ার নির্দোষ দিয়েছেন বিচারপতি সব্যসাচী ভট্টাচার্য। তিনি কান্দি মহকুমা আদালতের আইনজীবী ও বার অ্যাসোসিয়েশনের সঙ্গেও কথা বলেন। আদালত পরিদর্শনের সবসময় বিচারপতি সব্যসাচী ভট্টাচার্যর সঙ্গে উপস্থিত ছিলেন মুর্শিদাবাদের জেলা বিচারক ভাস্কর ভট্টাচার্য, কান্দি বার অ্যাসোসিয়েশনের আইনজীবীরা।
কৌশিক অধিকারী