নবজাগরণের নামের সংস্থাটি ওই ভবঘুরের খাবারের দায়িত্বভার বহন করার প্রতিশ্রুতি দেয়। প্রতিবন্ধনের নামের সংস্পথার তরফেসুজন দত্ত জানান "বিশেষভাবে সক্ষম দের নিয়ে, বিভিন্ন অভিজ্ঞতা আমাদের রয়েছে, তাই এই ট্রইসাইকেল ভবঘুরেকে যেমন কুকুরের কামড়ানোর হাত থেকে রক্ষা করবে, তেমনই সে নিজের ইচ্ছে মতো বিভিন্ন জায়গায় যেতে পারবে। এরফলে ওর মানসিক সুস্থতাও কিছুটা ফিরবে বলে দাবি করেন তিনি।
advertisement
প্রাথমিকভাবে ওই যুবক সম্পর্কে জানা গেছে, তারনাম রাজু দাস এবং তার বাবার নাম মহন্ত দাস। প্রায় ১৫ বছর আগে তার দুটি পা রেলে কাটা পড়ে। সম্পূর্ণ ভাবে বাড়ির ঠিকানা না বলতে পারলেও ভবঘুরে যুবক তার বাড়ি করিমগঞ্জে বলে জানায়। ইতিমধ্যেই যুবকের দেওয়া তথ্য মিলিয়ে দেখতে খবর নেওয়া শুরু করেছে ওই দুই স্বেচ্ছাসেবী সংস্থা।নদিয়া জেলাতে ওই নামে কোনও জায়গার হদিশ মেলেনি। তবে অসম এবং বিহারে করিমগঞ্জ নামে দুটি জায়গার কথা জানাগেছে সেখানেও খবর পাঠানোর চেষ্টা চলছে। অন্যদিকে এরাজ্যের কোচবিহার জেলাতেও একচি করিমগঞ্জ রয়েছে যেখানে খবর পাঠানো হয়েছে বলেও জানিয়েছেন সংস্থাগুলোর কর্মীরা।প্রতিবন্ধী রাজু সাবলীল ভাবে বাংলা বলতে পারে। রাজু আরো কিছুটা সুস্থ হলে তার থেকে আরও কিছু তথ্য পাওয়ার আশা করছেন সংস্থাগুলির কর্মিরা। এরপরই তাকে তার বাড়ি ফেরাতে প্রশাসনের সহয়োগীতা নেওয়াহবে বলে জানান তারা।