পাশাপাশি, এদিন কালিম্পং এবং সিকিমের লাইফলাইন বলে পরিচিত ১০ নম্বর জাতীয় সড়কের ২৯ মাইলে ধস নেমেছে। ধসের জেরে বন্ধ হয়ে গিয়েছে যান চলাচল। কিছুদিন আগেই পূর্ত দপ্তর ওই এলাকায় ধস মোকাবিলায় কংক্রিটের দেওয়াল তৈরি করেছিল। ধসে সেই দেওয়ালও ভেঙে গিয়েছে। অবরুদ্ধ হয়ে পড়েছে রাস্তা। কালিম্পং জেলা প্রশাসন সূত্রের খবর, শনিবার রাত থেকে ভারী বৃষ্টি হচ্ছে। এরমধ্যেই ধস নেমেছে। পূর্ত দপ্তর ধস সরানোর কাজ শুরু করলেও বৃষ্টির জন্য কাজ বিঘ্নিত।
advertisement
উত্তরে ভরা বর্ষার শুরু হয়ে গিয়েছে। আর এই ভরা বর্ষায় জলঢাকা, মহানন্দা, বালাসন, রায়ডাক, মানসাই এমনকি তিস্তা ভয়ংকর রূপ ধারণ করে। বর্ষাকালে সমতলে এদের জলে প্লাবিত হয় বহু গ্রাম, বহু ঘরবাড়ি। আর এই দিন দেখা গেল তেমনই কিছু দৃশ্য। গভীর খাত থেকে তিস্তা উঠে এল রাস্তার ওপর। কিন্তু কেন উঠে এল, এ প্রশ্ন এখনও অধরা বিশেষজ্ঞদের কাছে।