তিনি বলেন, 'শুধু জলপাইগুড়ি শহর নয়, জেলার প্রতিটি ব্লক এবং প্রত্যন্ত এলাকায় বনধের সমর্থনে বন্ধ রয়েছে সমস্ত সোনার দোকানদার ও স্বর্ণকার।' বিকাশবাবু বলেন, 'জলপাইগুড়ি জেলায় প্রায় দু'শো সোনার দোকান রয়েছে। কারিগর রয়েছে প্রায় ছয় হাজার। সোনার গহনা বিক্রির সরলীকরণের দাবিতে সোনার অলংকার ব্যবসায়ীরা একদিনের ব্যবসা বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। একদিনের এই বনধকে সম্পূর্ণ সমর্থন জানিয়েছে জলপাইগুড়ি জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন।'
advertisement
অ্যাসোসিয়েশনের সম্পাদক বিকাশ দাস আরও বলেন, 'সোনার গহনা বিক্রি করতে কেন্দ্রীয় সরকারের BIS দপ্তর যে কঠিন পরিস্থিতি তৈরি করছে এতে সাধারণ ছোট সোনার ব্যবসায়ীরা সোনার ব্যবসা বন্ধ করার মুখে এনে দাঁড় করিয়েছে। হলমার্ক থেকে দোকান কম্পিউটারাইজ করা সববিষয়ে কঠিন নিয়মাবলী আনতে চলেছে BIS। তাই অবিলম্বে এই সিদ্ধান্তগুলো সরলীকরণের দাবি জানাচ্ছি।' পাশাপাশি তাদের দাবি পূরণ না হলে আগামীদিনে স্বর্ণব্যবসায়ীরা আরও বৃহত্তর আন্দোলনে যাবে বলে হুঁশিয়ারি দেন বিকাশবাবু।
