লকডাউনের আগে থেকেই তিনি অবশ্য এই নিয়ে নিয়মিত প্রচার চালিয়ে এসেছেন। তবে সেই সময়টা ছিল ভোটের প্রচার। ভোটের পরও নিজের সেই ভূমিকা যেভাবে পালন করে চলেছেন তাতে রীতিমতো সাড়া জাগিয়েছে স্থানীয় মানুষের মনে।রামনবমী ও ঈদউৎসবে এসেও তিনি সেখানকার সংগঠকদের ও সাধারণ বাসিন্দাদেরবারবার বুঝিয়েছেনসংক্রমণ রুখতে মাস্ক ব্যবহার ও সঠিক শারীরিক দূরত্ব বিধির প্রয়োজনীয়তা কতটা।বুধবার মনোজ তিওয়ারী হাওড়া শিবপুর বিধানসভা কেন্দ্রের একটিমহিলা সংগঠনের সেবামূলক অনুষ্ঠানে যোগ দেন। ওই সংগঠনের পক্ষথেকে বিতরণ করা হয়অক্সিজেন কনসেনট্রেটর।
advertisement
অনুষ্ঠানে যোগ দিয়ে মন্ত্রী বলেন, "যখনই একটু করোনার গ্রাফ কমতে থাকে তখনই আমরা মাস্ক পরাও সঠিক দূরত্ববিধি মানার ক্ষেত্রে ঢিলেমি দিয়ে দিই। আমরা ভাবি যে আমাদের রোগ প্রতিরোধক ক্ষমতা যথেষ্ঠ রয়েছেতাই আমাদের কোরোনা কোনও ক্ষতিকরতে পারবে না।আসলেআমরা তখন ভুলে যাই আমাদের বাড়ির লোকেদের কথা, পরিবার-পরিজনেদের কথা।"এদিন তিনি মনে করিয়ে দেন যেএই ভাইরাসবয়স্কদের ক্ষেত্রে কতটাক্ষতিকারক। তিনি অনুরোধ করে বলেন,বয়স্ক লোকেদেরকথা ভেবে সকলেই যেন মাস্ক ব্যবহার করেন এবং শারীরিক দূরত্ববিধি সমেত কোরোনারস্বাস্থ্যবিধিগুলি মেনে চলেন।
