অন্যদিকে দীর্ঘসময় রেজিস্ট্রার আশীষ আগরওয়াল, জনসংযোগ আধিকারিক অতিক ঘোষ এবং প্রাক্তন ভারপ্রাপ্ত রেজিস্ট্রার অশোক মাহাতো ঘেরাও থাকার পরিপ্রেক্ষিতে বিশ্বভারতী হাইকোর্টের দ্বারস্থ হয়। আদালত জানিয়ে দেয়, আন্দোলন যেহেতু প্রত্যেকের অধিকার তাই এই বিষয়ে আদালত কোন হস্তক্ষেপ করবে না। তবে আন্দোলন হতে হবে শান্তিপূর্ণ। পাশাপাশি আধিকারিকদের ঘেরাও মুক্ত করতে হবে। পঠন-পাঠন স্বাভাবিক করতে হবে। আদালতের এই নির্দেশের পর শান্তিনিকেতন থানার পুলিশের পক্ষ থেকে বিক্ষোভরত পড়ুয়াদের সঙ্গে আলোচনা করা হয় এবং পুলিশের তৎপরতায় ঘেরাও মুক্ত হন রেজিস্ট্রার সহ অন্যান্য আধিকারিকরা।আধিকারিকরা ঘেরাও মুক্ত হওয়ার পরেও পড়ুয়ারা জানিয়েছেন, হোস্টেল খোলা, অনলাইনে পরীক্ষা নেওয়া এবং মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষার দিন পেছানোর দাবিতে যে আন্দোলন চলছিল তা জারি থাকবে। প্রয়োজন পড়লে সেন্ট্রাল অফিসের ভিতরে আন্দোলন শুরু করা হবে।
advertisement