এই মন্দিরের প্রতিষ্ঠাকাল সম্বন্ধে সঠিক ধারণা পাওয়া না গেলেও, মনে করা হয় শশাঙ্কের আমলে এই মন্দিরের প্রতিষ্ঠা হয়। পরে ইংরেজ আমলে জঙ্গল হাসিলের সময় সুন্দরবনের প্রাচীন এই মন্দির সর্বসমক্ষে আসে। বর্তমানে মন্দিরের সংস্কার করা হয়েছে।
আরও পড়ুনOffbeat Destination: পয়লা নম্বর টুরিস্ট স্পট! গরম পড়ার আগেই কুলপির পয়লা নম্বরে ঘুরে আসুন
advertisement
এই মন্দিরে বিরাজ করেন বাবা বজুরকিনাথ শিব। স্থানীয়দের দাবি আগে মন্দিরের পাশ দিয়ে বাবা স্বয়ং হেঁটে যেতেন। এই মন্দিরে মানত করলে মেলে সব সমস্যার সমাধান। সমস্যার সমাধান হলে মন্দিরে ধাগা বাঁধার প্রচলন রয়েছে। মন্দিরের গায়ে সর্বত্র বাঁধা রয়েছে মনাস্কামনা করা ধাগা।
মন্দির সংক্রান্ত আরও একটি জনশ্রুতি এলাকায় প্রচলিত রয়েছে। স্থানীয়রা জানান এই এলাকায় আগে যখন জঙ্গল ছিল, তখন গরুর পাল এই মন্দিরের কাছে চলে আসত। এক রাখাল বালক গরুর খোঁজে মন্দিরের কাছে এসে দেখতে পান, গরুর পাল নিজেরাই দুধ দান করছেন।এরপর এলাকায় ছড়িয়ে পড়ে বাবার মাহাত্ম্যের কথা। শিবরাত্রি সহ বছরের একাধিক দিনে এই মন্দির সংলগ্ন এলাকায় হাজার হাজার পূণ্যার্থী ভিড় করেন। আপনিও অবশ্যই একবার ঘুরে আসুন এই মন্দির থেকে।
নবাব মল্লিক