১. উচ্চ রক্তচাপ
ঘুমানোর সময় মোজা পরলে রক্ত সঞ্চালন বেড়ে যায় বলে অনেকেই জানেন। তবে শুধু তাই নয়, দীর্ঘ সময়ের জন্য মোজা পরে থাকলে রক্ত প্রবাহ কমে যেতে পারে।
২. পায়ের স্বাস্থবিধিতে প্রভাব পরতে পারে
মোজা পরে ঘুমালে পায়ের স্বাস্থ্যবিধি নষ্ট হতে পারে। যদি মোজা খুব টাইট এবং নিয়মিত পরিষ্কার না থাকে তাহলে তা পায়ের স্বাস্থ্যবিধির উপর প্রভাব ফেলবে।
advertisement
আরও পড়ুন - পেটে অসহ্য যন্ত্রণা হয় ঋতুস্রাবের সময়ে? কী কী খেলে ব্যথা দূর হবে
৩. ত্বকের সংক্রমণের ঝুঁকি বাড়ে
নাইলন অথবা ত্বকের জন্য উপযুক্ত নয় এমন উপাদান দিয়ে তৈরি মোজা দীর্ঘক্ষণ পরে থাকলে সংক্রমণের ঝুঁকি বেড়ে দেয়। তাই, আমাদের ত্বকের জন্য ভালো এমন মোজা পড়তে হবে। সেক্ষেত্রে সুতির মোজা ব্যবহার করা ভালো হবে। পাশাপাশি, নিয়মিত মোজা পরিবর্তন করা উচিত।
৪. শরীরের তাপমাত্রা বাড়তে পারে
সঠিক মাপের মোজা পরা জরুরি কারণ খুব টাইট মোজা পরলে শরীরের তাপমাত্রা বেড়ে যেতে পারে। তাই তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখার জন্য সঠিক মোজা পরা উচিত।
৫. শান্তি মতো ঘুমানো যাবে না
খুব টাইট মোজা পরলে ঘুমের সময় অস্বস্তি হতে পারে। রাতে ভালো ঘুমের জন্য মোজার গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে। একই সঙ্গে, ত্বক সংবেদনশীল হলে ডাক্তারের পরামর্শ মাফিক ঘুমানোর সময় মোজা ব্যবহার করা উচিত। কারণ খারাপ মানের মোজা পরলে ত্বকে অস্বস্তি হতে পারে।
ঠাণ্ডায় তাহলে মোজা ছাড়া ঘুমানোর সময়ে কী ভাবে পা গরম রাখা যায়?
১. ঘুমের আগে গরম তেল দিয়ে পা মাসাজ করা যায়৷
২. গরম জল দিয়ে পা ভালো করে ধুতে হবে এবং ভালো করে পা মুছে কম্বলে পা রাখা যায়।
৩. একটি গরম জলের বোতল পায়ের পাতায় রেখে এবং পা যথেষ্ট গরম হয়ে গেলে বোতলটি সরিয়ে নিয়ে ঘুমানো যায়৷
৪. ঘুমাতে যাওয়ার অন্তত এক ঘন্টা আগে একটি ভালো মানের মোজা পরতে হবে। এর পর ঘুমানোর আগে মোজাটি খুলে নিতে হবে।