রোদে রাখতে হবে: রোদে রাখলেই কম্বলের যাবতীয় সমস্যা দূর হবে। সকালে ছাদে মাদুর পেতে তার উপর বিছিয়ে দিতে হবে কম্বল। এভাবে ৫ থেকে ৬ ঘণ্টা থাকুক। রোদ পড়ে এলে তুলে নিতে হবে। এতে দুর্গন্ধ দূর হবে। পোকামাকড় এবং হিউমাসের মতো সমস্যা থেকেও মুক্তি মিলবে।
কভার বদল: কম্বল পরিষ্কারের আরেকটা উপায় হল কভার বদলে ফেলা। নিয়মিত এক জায়গায় থাকতে থাকতে কভার নোংরা হয়ে যায়। অনেক সময় দুর্গন্ধও ছাড়ে। কভার বদলে ফেললেই এই সমস্যা এড়ানো যাবে। আর একটা মাত্র কভার থাকলে সেটা কেচে নিয়ে কম্বলের উপর পেতে দিলেই হবে।
advertisement
আরও পড়ুন: ভারতের সবচেয়ে দূরের এক্সপ্রেস ট্রেন গন্তব্যে পৌঁছয় সাড়ে ৩ দিনে! অপরটি মাত্র ৮ মিনিটে
ভেজা কাপড় দিয়ে পরিষ্কার: এবার আসা যাক কম্বলে ময়লা হলে কী করতে হবে সে কথায়। কম্বলে কাচা যাবে না। কিন্তু ভেজা কাপড় দিয়ে পরিষ্কার করে নেওয়া যায়। সুতির কাপড় হালকা ভিজিয়ে নিলেই হবে। তবে খেয়াল রাখতে হবে, ফ্যাব্রিক যেন অতিরিক্ত ভিজে না যায়, তাহলে ফ্যাব্রিক নষ্ট হয়ে যাবে। সুতির কাপড় অল্প ভিজিয়ে শুকনো শুকনো করে পুরো কম্বলটা মুছে নিতে হবে। তাহলেই সব ধুলো-ময়লা পরিষ্কার হয়ে যাবে।
আরও পড়ুন: ফালাকাটার সেই সাধুই কি আসলে নেতাজি? ২০১৬ সালের ফাইলে প্রকাশ মারাত্মক তথ্য! জানুন
ছোট কম্বল কেচে নেওয়া যায়: বড় কম্বলে না কাচলেও ছোট কম্বল অনায়াসে কেচে নেওয়া যায়। ওয়াশিং মেশিনে অর্ধেক ঠান্ডা এবং অর্ধেক গরম জল মিশিয়ে মিনিট দশেক রাখলেই ময়লা পরিষ্কার হয়ে যাবে। চাইলে ডিটারজেন্টও ব্যবহার করা যায়। তবে এর জন্য পরিমাণের দিকে খেয়াল রাখা প্রয়োজন। এর পর পরিষ্কার জলে ধুয়ে শুকিয়ে নিলেই হল।
বিছানা পরিষ্কার: শুধু কম্বল নয়, শীতকালে বিছানাও পরিষ্কার করতে হয়। কারণ কম্বল ওখানেই রাখা হয়। নোংরা বিছানার কারণেও কম্বল নোংরা হতে পারে।