ইতিমধ্যে ৪১ কোটি ও ১৩.২১ কোটি টাকা বরাদ্দ হয়েছে পানীয় জল প্রকল্প ও বাড়ি-বাড়ি জল সংযোগে। রাস্তা নির্মাণ ও সংস্কারে বরাদ্দ ৬.৫ কোটি টাকা। ইতিমধ্যেই ৩২টি রাস্তার কাজ শুরু হয়েছে, সংস্কার হবে শহরের সমস্ত মূল রাস্তাগুলিও।
advertisement
‘গ্রীন সিটি’ প্রকল্পের আওতায় শহরের বিভিন্ন প্রান্তে ১,৯৮০টি সৌরচালিত লাইট বসানো হয়েছে, যার জন্য খরচ হয়েছে ১.১১ কোটি টাকা। আরও ১.৮০ কোটি টাকার কাজ বাকি, জানিয়েছেন পুরসভার ভাইস-চেয়ারম্যান ফারুক গাজী। তিনি জানান, “টাকির প্রধান আকর্ষণ ইছামতি নদী। নদীর পাড় সৌন্দর্যায়নে প্রস্তাব পাঠানো হয়েছে। অনুমোদন মিললেই কাজ শুরু হবে।”
আরও পড়ুনঃ মাঝ নদীতে তুমুল দুর্যোগে দুলছে যাত্রীবোঝাই নৌকা, কীভাবে মোকাবিলা করলেন মাঝি? দেখুন হাড়হিম ভিডিও
সীমান্তমুখী রাস্তাটিও প্রশস্ত করা হচ্ছে যাতে যানজট এড়ানো যায়। প্রতিনিয়ত বেড়ে চলেছে টাকিতে পর্যটকদের আগমন। জমিদার বাড়ি, মিনি সুন্দরবন, গোলপাতার জঙ্গল, মিউজিয়াম, রামকৃষ্ণ মিশন, কুলেশ্বরী কালীমন্দির ও জোড়া মন্দির শহরের প্রধান আকর্ষণ। তাই ৬০ হাজারের বেশি জনসংখ্যার এই শহরে ডাম্পিং গ্রাউন্ড তৈরির জন্য পাঁচ বিঘা জমি কেনা হয়েছে। আধুনিক বর্জ্য ব্যবস্থাপনার অংশ হিসেবে পচনশীল-অপচনশীল বর্জ্য আলাদা করে সার উৎপাদনের পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছে।
জুলফিকার মোল্যা