যেখানে অংশগ্রহণ করে ঝাড়গ্রাম জেলার আমলাশোল, বেলপাহাড়ি, কাঁকড়াঝোড়, লকাট, গোপীবল্লভপুর-সহ বিভিন্ন প্রান্তের হোমস্টের মালিক এবং কর্মচারীরা। তাঁদের হাতে-কলমে বুঝিয়ে দেওয়া হয় কী ভাবে পর্যটকদের খেয়াল রাখতে হবে। কী ভাবে পর্যটকদের ব্রেকফাস্ট, লাঞ্চ এবং ডিনার পরিবেশন করতে হবে। পর্যটকের থালির খাবার শেষ হয়ে গিয়েছে কিন্তু এখনও তিনি আর কি খেতে চাইছেন? সেটা নিমেষে বুঝে নিতে হবে হোমস্টে কর্তৃপক্ষকে এবং তা তুলে দিতে হবে তার থালিতে।
advertisement
এই ভাবেই পর্যটকের খেয়াল রাখতে হবে। এই প্রশিক্ষণ দেন কলকাতার আইএইচএম এর সিনিয়র লেকচারার সৌরভ হালদার। ঝাড়গ্রামে পর্যটনের গুরুত্ব বৃদ্ধির জন্য পশ্চিমবঙ্গ সরকার স্বীকৃত ঝাড়গ্রাম ট্যুরিজম বিভিন্নভাবে কাজ করে চলেছে। ঝাড়গ্রাম ট্যুরিজমের উদ্যোগে ভারত সরকারের পর্যটন মন্ত্রণালয়ের কলকাতা রিজিওনাল অফিসের সহযোগিতায় হোমিস্টে কর্তৃপক্ষ ও কর্মচারীদের জন্য এই কর্মশালার আয়োজন করা হয়।
এবার জঙ্গলমহলে বেড়াতে আসা পর্যটকরা নামীদামি হোটেল এবং রিসর্টদের থেকেও উন্নত মানের পরিষেবা পাবে পাহাড় জঙ্গলে ঘেরা গ্রামীণ হোমস্টে গুলির থেকে। পর্যটকদের মন হয়তজয় করতে পারবে হোমিস্টের কর্তৃপক্ষ এবং তাঁর কর্মীরা।
বুদ্ধদেব বেরা