কী থাকছে নতুন এই ট্যুরিজম হাবে? ধুপঝোড়ার এই প্রকল্পের অন্যতম আকর্ষণ হল পরিবেশবান্ধব সৌর বিদ্যুৎ চালিত কটেজ, যেখানে পর্যটকরা রাত কাটানোর সুযোগ পাবেন। সকালে ঘুম ভাঙবে হাতির ডাক শুনে, আর কটেজের জানালা খুললেই দেখা মিলবে প্রকৃতির রাজকীয় বাসিন্দাদের। এছাড়া থাকছে ‘পিলখানা’, যেখানে পর্যটকরা হাতিদের দৈনন্দিন কার্যকলাপ সরাসরি পর্যবেক্ষণ করতে পারবেন। বিশেষ আকর্ষণ হিসেবে তৈরি করা হচ্ছে হাতি স্নান দেখার স্থান ও সেলফি পয়েন্ট। মাহুত ও পাতাওয়ালারা হাতিদের জীবনযাপন ও স্বভাব সম্পর্কে বিস্তারিত জানাবেন, যা আট থেকে আশি প্রত্যেককেই শিক্ষামূলক অভিজ্ঞতা দেবে।
advertisement
“আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন”
পর্যটন ও স্থানীয় অর্থনীতির উন্নতিতেও এর প্রভাব পড়বে বলেই আশাবাদী বনদফতর। এই নতুন উদ্যোগে খুশি পর্যটক, ব্যবসায়ী ও পশুপ্রেমী সংগঠনগুলো। তারা মনে করছেন, এটি গরুমারা অভয়ারণ্যের জনপ্রিয়তা বাড়ানোর পাশাপাশি স্থানীয় অর্থনীতিতেও ইতিবাচক প্রভাব ফেলবে।এই উদ্যোগ শুধু পর্যটকদের রোমাঞ্চ দেবে না, বরং বন্যপ্রাণ সংরক্ষণ ও পরিবেশের প্রতি সচেতনতা বাড়াতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে। তাই হাতিদের আরও কাছ থেকে দেখতে এবং প্রকৃতির মাঝে হারিয়ে যেতে ধুপঝোড়ার নতুন এলিফ্যান্ট ট্যুরিজম হাবে একবার ঘুরে আসতেই হবে!
সুরজিৎ দে