ত্বক বিশেষজ্ঞ মাধুরী আগরওয়াল এই নিয়ে পোস্ট করেছেন ইনস্টাগ্রামে৷ জানিয়েছেন সমস্যার মূল কথা৷ তাঁর কথায়, অস্বাস্থ্যকর জীবনযাপন এবং ক্ষতিকর প্রসাধনী ব্যবহার এর অন্যতম কারণ৷ বিশেষজ্ঞদের মতে, দাড়ির খুসকির জন্যে দায়ী ‘ম্যালাসেজিয়া’ ঈস্ট৷ কী করে এই সমস্যা থেকে মুক্তি পাবেন, তার জন্য রইল কিছু টিপস-
# মাথার চুলের মতো দাড়িতেও বেশি ঠান্ডা জল দেবেন না৷ অতিরিক্ত গরম বা ঠান্ডা জল ত্বকে দিলে ত্বক থেকে স্বাভাবিক তেল হারিয়ে যায়৷ ফলে ত্বক ডিহাইড্রেটেড হয়ে যায়৷ ঈষদুষ্ণ জল দিয়েই মুখ ধোওয়া উচিত৷
advertisement
# নিয়মিত এক্সফোলিয়েট বা স্ক্রাবিং করুন৷ স্নানে যাওয়ার আগে ব্রাশ দিয়ে আলতো স্পর্শে বৃত্তাকারভাবে মালিশ করুন৷ এর ফলে দাড়িতে খুসকির সমস্যা কমবে৷
আরও পড়ুন : ত্বকের যে কোনও সমস্যা সেরে যায় চন্দনের স্পর্শে
# যে ক্লেঞ্জার আপনি ব্যবহার করছেন, তার পি-এইচ মাত্রার ব্যালেন্স ঠিক আছে কি না দেখুন৷ এতে ত্বকের হাইড্রেশন মাত্রা বজায় থাকবে৷ এর ফলে আপনার মুখের ত্বক নরম ও মসৃণ থাকে৷
আরও পড়ুন : শিল্পা শেট্টীর চিরতরুণ ত্বক ও রূপের রহস্য লুকিয়ে এই পরিচিত ফলেই
# বাজারচলতি অ্যান্টি ড্যানড্রাফ শ্যাম্পু বা সাবান দাড়িতে ব্যবহার করবেন না৷ এর ফলে আপনার দাড়ি আরও বেশি শুকনো হয়ে পড়বে৷ তাই দাড়ি পরিষ্কার রাখতে ভরসা রাখুন ফেস ওয়াশেই৷
আরও পড়ুন : শেভ করার পরে ত্বকে জ্বালার অনুভূতি? জেনে নিন কী ভাবে মোকাবিলা করবেন সমস্যার সঙ্গে
# ত্বক বিশেষজ্ঞের মত, দাড়িকে মোলায়েম রাখার জন্য লোশন ব্যবহার করুন৷ ক্রিম ব্যবহার করবেন না৷ কারণ ক্রিমের তুলনায় লোশনের ঘনত্ব কম৷ সারা দিনে ২-৩ বার ময়শ্চারাইজিং করলে মুক্তি পাওয়া যাবে দাড়িতে খুসকির সমস্যা থেকে৷