যোগাযোগ-
সম্পর্কে সামান্যতম দ্বন্দ্ব এলেও সবার আগে কথা বলতে হবে দু’জনকে৷ মজবুত দাম্পত্যের এটাই সবথেকে গুরুত্বপূর্ণ শর্ত৷ ছোটখাটো দ্বিধা দ্বন্দ্ব থাকলে প্রথমেই যদি নির্মূল করা না হয়, তবে তার রেশ রয়েই যায়৷ পরবর্তীতে সেটাই বড় বিপদ হয়ে দেখা দেয়৷ তাই সম্পর্কের মাধুর্য ধরে রাখতে মন উজাড় করে স্বামী স্ত্রী কথা বলুন৷
advertisement
আরও পড়ুন : ঘরে বাইরে সমানতালে কাজ করতে গিয়ে ঠান্ডায় নাজেহাল? মহিলাদের জন্য রইল সহজ টিপস
প্রশংসা-
জীবনসঙ্গীর স্বভাবে সামান্যতম দিকও ভাল লাগলে তার প্রশংসা করুন৷ স্ত্রী যদি সু্ন্দর করে ঘরবাড়ি গুছিয়ে রাখেন, ভাল রান্না করেন, তাহলে তার প্রশংসা করতে ভুলবেন না৷
আরও পড়ুন : ক’দিনেই উঠে যাচ্ছে দামী হেয়ারকালার? এ বার থেকে মেনে চলুন এই সহজ নিয়মগুলি
পরিসর বজায় রাখুন-
সঙ্গীর ব্যক্তিগত পরিসরে অযথা নাক গলাবেন না৷ অতিমাত্রায় খবরদারি করলে এটাই স্পষ্ট হয়ে উঠবে যে আপনি নিজের অস্তিত্ব নিয়ে সঙ্কটে ভোগেন সব সময়৷ তাই সঙ্গীকে ব্যক্তি স্বাধীনতা দিন এবং নিজেও ব্যক্তি স্বাধীনতা উপভোগ করুন৷
আরও পড়ুন : শীতে হজমের সমস্যা দূর করতে ডায়েটে রাখুন এই খাবারগুলি
ধৈর্য ধরুন-
ধৈর্যশীলতা বাড়াতে হবে অনেক গুণ৷ পুরনো ক্ষত ভুলে গিয়ে ক্ষমাশীল হতে হবে৷ সম্পর্কের বুনিয়াদের এই দু’টি হল মূল স্তম্ভ৷ সঙ্গীর ভুলভ্রান্তিগুলি বিশেষ মনে রাখবেন না৷ ভবিষ্যতের সুখকর মুহূর্তকে আপন করে নেওয়ার জন্য অতীতের ভুল ভ্রান্তিকে ভুলে যেতে হবে৷